Type Here to Get Search Results !

কৌটিল্যের কূটনীতি ও অর্থশাস্ত্রের গুরুত্ব| Kautilya| Arthashastra.

কৌটিল্যের কূটনীতি ও অর্থশাস্ত্রের গুরুত্ব| Kautilya| Arthashastra.

কৌটিল্যের কূটনীতি ও অর্থশাস্ত্রের গুরুত্ব| Kautilya| Arthashastra.

কৌটিল্য রচিত ‘অর্থশাস্ত্র মৌর্য সাম্রাজ্যের প্রামান্য ঐতিহাসিক গ্রন্থ হিসাবে স্বীকৃত।কৌটিল্যের আসল নাম কী? Ans:- বিষ্ণুগুপ্ত।কৌটিল্য কার উপাসক ছিলেন? 

Today Gk-All Exams-এর পক্ষ থেকে আপনাদের কে অনেক অনেক ধন্যবাদ আমাদের এই ব্লগ পোস্টটি পড়ার জন্য। যদি আমাদের এই পোস্টটি আপনাদের ভালোলেগে থাকে তাহলে নিচে কমেন্টে  অবশ্য জানাবেন আর পাশের নীল-রংযের ঘণ্টাটি প্রেস করে আমাদের এই ব্লগ-ওয়েবসাইটটি অবশ্য  সাবস্ক্রাইব করবেন ধন্যবাদ।

Biography of Kautilya:

প্রাচ্যের রাষ্ট্রচিন্তার একজন উল্লেখযােগ্য দিকপাল কৌটিল্য খ্রিস্টপূর্ব ৩৭০ অব্দে এক বিদ্যোৎসাহী ব্রাহ্মন পরিবারে জন্মগ্রহন করেন। তাঁর জন্মস্থান সম্পর্কে নানা মত প্রচলিত আছে। বৌদ্ধগ্রন্থ মহাবংশটীকা অনুসারে তক্ষশীলায় তার জন্ম৷ জৈন পুঁথি “অদ্বিধন চিন্তামনি” অনুযায়ী তিনি দক্ষিন ভারতের অধিবাসী ছিলেন। হেমচন্দ্র প্রনীত “পরিশিষ্টপর্ব” গ্ৰন্থানুসারে তিনি চনক নামক গ্রামে জন্মগ্রহন করেন। 

কৌটিল্য প্রাচীন ভারতের অন্যতম বিখ্যাত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান তক্ষশীলা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষালাভ করেন। চানক্য নিজের তীক্ষা বুদ্ধির প্রভাবে বেদসমূহ ও নীতি শাস্ত্রসমূহের পারদর্শিতা অর্জন করেন। শিক্ষাজীবনের সমাপ্তির পর সেখানেই অর্থাৎ তক্ষশীলাতেই অর্থনীতি ও রাষ্ট্রবিজ্ঞানের অধ্যাপক হিসাবে কর্মজীবন শুরু করেন।

পরবর্তীকালে যৌবনের প্রারম্ভিক পর্যায়ে তিনি নন্দবংশের রাজা ধননন্দের রাজদরবারে চাকরি গ্রহন করে অমাত্যের পদে অধিষ্ঠিত হন। অচিরেই নন্দরাজের সাথে তাঁর মতানৈক্য দেখা দেয়। এই মতানৈক্যের জন্য একদিন ভােজনের সময় তিনি নন্দাজের দ্বারা ভৎসিত হয়ে অপমানজনকভাবে রাজদরবার ত্যাগ করেন। তাঁর প্রতি নন্দরাজের অসম্মানের প্রেক্ষাপটে তিনি নন্দ সাম্রাজ্য ধ্বংস করার প্রতিশােধমূলক প্রতিজ্ঞা গ্রহন করেন। একদিকে নন্দ সাম্রাজ্যের ধংসসাধন এবং অন্যদিকে শক্তিশালী রাষ্ট্র গঠন - এই দুই উদ্দেশ্যে তিনি তাঁর শিষ্য উচ্চাভিলাষী তরুন চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যকে প্রশিক্ষন দেন। 

কৌটিল্যের পরামর্শে চন্দ্রগুপ্ত স্থানীয় অধিবাসীদের সংঘবদ্ধ করে একটি শক্তিশালী  সেনাবাহিনী গঠন করেন। এরপর কৌটিল্য অত্যন্ত সাফল্যের সঙ্গে তার উদ্দেশ্য সাধনে সক্ষম হন। অর্থাৎ নন্দরাজবংশের ধংস সাধন করে মৌর্যবংশের চন্দ্রগুপ্তকে মগধ সাম্রাজ্যের সিংহাসনে আরােহন করান। চন্দ্রগুপত মৌর্য গুরু, উপদেষ্টা ও মন্ত্রনাদাতা এবং প্রধানমন্ত্রী হিসাবে কৌটিল্যকে নিযুক্ত করেন। 

কৌটিল্যের ব্যক্তিপরিচয় সম্পর্কে তাঁর তিনটি নাম পাওয়া যায়। যথা- চানক্য, বিষ্ণুগুপ্ত এবং কৌটিল্য। চানক্য- তাঁর পিতা ছিলেন চানক্য ঋষি, এজন্য তাঁর নাম হয় চানক্য। অপরমতে, তিনি চনক নামক স্থানে জন্মগ্রহন করেছিলেন বলে তাঁর নাম হয় চানক্য। বিষ্ণুগুপ্ত - কামন্দকীয় নীতিসার, দন্ডীর দশকুমারচরিত, বিশাখদত্তের মুদ্রারাক্ষস নাটক ইত্যাদি গ্রন্থের অর্থশাস্ত্রের রচয়িতা হিসাবে বিষ্ণুগুপ্তের নাম পাওয়া যায়। 

প্রচলিত আছে যে, বিষ্ণুগুপ্ত হল কৌটিল্যের পিতৃপ্রদত্ত নাম। চানক্য “কৌটিল্য” এই বিশেষ নামেই সর্বাধিক প্রসিদ্ধ ছিলেন৷ অর্থশাস্ত্র গ্রন্থেও “ইতি  কৌটিল্য” বা “নেতি কৌটিল্য” ইত্যাদি উক্তির দ্বারা অর্থশাস্ত্রের প্রবক্তারূপে কৌটিল্য নামটিই উল্লেখিত হয়েছে। সাধারনভাবে মনে করা হয়, কৌটিল্য পদটি ‘কুটিল শব্দ  থেকে উৎপন্ন ভাববাচক বিশেষ্য এবং এর অর্থ কুটিলমতিত্ব৷ কৌটিল্য ছিলেন রাজনৈতিক ইতিহাসে একজন বাস্তববাদী ব্যক্তি৷ ভারতীয় রাষ্ট্রচিন্তায় কৌটিল্যই প্রথম ধর্মনিরপেক্ষ মতবাদ প্রদান করেছেন। 

কৌটিল্য সুপারিশ করেন যে কোন রাজা যদি প্রতিবেশী রাজা কর্তৃক আক্রমনের ভীতির সম্মুখীন হন তিনি সেই রাজাকে কোন উৎসব, বিবাহ অথবা হাতি শিকারের জন্য ছলে নিজ রাজ্যে আমন্ত্রন জানিয়ে নিয়ে এসে বন্দী করবেন, এমনকি তাকে হত্যা করবেন। এভাবে কৌটিল্য শত্রর উপর  প্রভাব বিস্তারের জন্য প্রতারনা ও চাতুরীর আশ্রয় নেওয়ার মত অনৈতিক কাজে লিপ্ত হবার পরামর্শ দিয়েছেন।

কৌটিল্য রচিত অর্থশাস্ত্র| Kautilya Arthashastra.


কৌটিল্য রচিত ‘অর্থশাস্ত্র মৌর্য সাম্রাজ্যের প্রামান্য ঐতিহাসিক গ্রন্থ হিসাবে স্বীকৃত। মেকিয়াভেলিকে যে কারনে ইউরােপের আধুনিক রাষ্ট্রবিজ্ঞানের জনক বলা হয় ঠিক একই কারনে কৌটিল্যকে প্রাচীন ভারতের জ্ঞান বিজ্ঞান তথা রাস্ট্রদর্শনের জনক বলে গন্য করা হয়। সার্বিক বিবেচনায় বিশ্ব জ্ঞানভান্ডারে যে সকল গ্রন্থ রচনা প্রসিদ্ধ লাভ করেছে। কৌটিল্যর অর্থশাস্ত্র তাদের মধ্যে অন্যতম৷ কৌটিল্য এমন একজন ব্যক্তি যিনি সর্বপ্রথম ধর্মকে রাজনীতি থেকে আলাদাভাবে চিন্তা ভাবনা করেন। তিনি বলেছেন, রাজাকে তার দায়িত্ব ও কর্তব্য সম্পর্কে কঠোর হতে হবে। রাজার কর্তব্য হচ্ছে প্রজাদের নিরাপত্তা ও সর্বাঙ্গীন উন্নতিসাধন। অর্থশাস্ত্রে ছয় ভাগের এক ভাগ রাজস্ব নেওয়ার কথা বলা হয়েছে। কৌটিল্যের অর্থশাস্ত্রের মূলনীতিগুলিকে আমরা নিম্নলিখিত ভাবে ভাগ করতে পারি।

1. রাজনীতিই হল রাষ্ট্রের অন্য সকল বিষয়ের নির্ধারক।

2. রাষ্ট্র যুদ্ধের মাধ্যমে সৃষ্ট এবং রাষ্ট্র বড় হওয়াই উচিত৷

3. রাষ্ট্রের অস্তিত্ব রক্ষা এবং বিস্তারের জন্য সশস্ত্র শক্তির প্রয়ােগ এবং হত্যা সম্পূর্ন বৈধ

4. রাজার ব্যক্তিগত শিক্ষা এবং যােগ্যতাই যথার্থ রাষ্ট্র শাসনের পূর্বশর্ত।

5. রাষ্ট্র শাসনের জন্য দক্ষতার সাথে মন্ত্রী এবং আমলাদের গড়ে তােলা এবং এদের সাথে পরামর্শ করা রাজার কর্তব্য।

6. রাজা প্রজাদের সাথে ভাল ব্যবহার করবেন কিন্তু প্ৰজা অবাধ্য হলে তাকে হত্যা করতেও কোন দ্বিধাবােধ করবেন না।

7. রাষ্ট্র শাসনের ব্যাপারে ধর্ম এবং নৈতিকতার কোন স্থান নেই।


অর্থশাস্ত্রে কৌটিল্য পররাষ্ট্র নীতির ক্ষেত্রে ছয়টি নীতির কথা বলেছেন। এগুলােকে “ষষ্ঠাঙ্গনীতি” হিসাবে পরিচিত৷ এগুলি নীচে উল্লেখ করা হল –

1. সন্ধি (শান্তি)

2. বিগ্রহ (যুদ্ধ)

3. যান (অগ্রসর হওয়ার প্রস্তুতি)

4. আসন (নিরপেক্ষতা)।

5. দ্বৈধীভাব ( দ্বৈতনীতি)

6. সংশ্রয় (আত্মরক্ষার আশ্রয়)


কৌটিল্যের অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর|Kautilya Short Question and Answer.


1) কৌটিল্যের আসল নাম কী?

Ans:- বিষ্ণুগুপ্ত

2) কৌটিল্য কার উপাসক ছিলেন?

Ans:- বিষ্ণুর।

3) বিষ্ণুগুপ্ত বা কৌটিল্য অন্য কী নামে পরিচিত?

Ans:- চানক্য

4) কৌটিল্য কোথাকার বাসিন্দা ছিলেন?

Ans:- তক্ষশিলা

5) চানক্য কার আমলে দক্ষ কূটনৈতিকবিদরূপে প্রকাশ পান?

Ans:- চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য

6) চানক্য চন্দ্রগুপ্তকে কত দাম দিয়ে ক্রয় করেছিলেন?

Ans:- ১০০০কৰ্ষাপন।

7) কে চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যকে তক্ষশিলায় নিয়ে গিয়ে রাজনীতি ও যুদ্ধবিদ্যায় পারদর্শী করে তােলেন?

Ans:- কৌটিল্য।

8) কার সহায়তায় চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য নন্দঝশের শেষ নরপতি ধননন্দকে পরাজিত করে মগধের সিংহাসনে বসেন?

Ans:- কৌটিল্য

9) কৌটিল্য কার প্রধানমন্ত্রী ছিলেন?

Ans:- চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য এবং বিন্দুসারের

10) বিন্দুসারের জন্ম হয় প্রাচীন ইতিহাসের প্রথম সার্জারীর মাধ্যমে। সেই সার্জারটি কে করেন?

Ans:- কৌটিল্য

11) ভারতের মেকিয়াভেলী কাকে বলা হয়?

Ans:- কৌটিল্যকে (প্রসঙ্গত উল্লেখ্য যে মহারাষ্ট্রের মেকিয়াভেলীবলা হয় নানাফড়নবীশকে)।

12) কৌটিল্য কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃতী শিক্ষক ছিলেন?

Ans:- তক্ষশিলা

13) চানক্য তক্ষশিলায় কীসের শিক্ষক ছিলেন?

Ans:- অর্থনীতি ও রাষ্টবিঞ্জান

14) চানক্য কোথাকার পন্ডিত ছিলেন?

Ans:- তক্ষশিলা।

15) কৌটিল্য কোথা থেকে এসে মগধে রাজপরিবারের মন্ত্রীর পদে নিযুক্ত হন?

Ans:-তক্ষশিলা

16) কোন সংস্কৃত নাটকে কৌটিল্য এবং চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের হাতে নন্দদের স্পষ্টভাবে অঙ্কিত আছে?

Ans:- মুদ্রারাক্ষস

17) কোন নাটক থেকে জানা যায় যে চানক্যের ছদ্মনাম ছিল কৌটিল্য?

Ans:- মুদ্রারাক্ষস |

18) চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের প্রধান পরামর্শদাতা কে ছিলেন?

Ans:- কৌটিল্য

19) কৌটিল্য গুপ্তচরদেরকে কীভাবে বিভক্ত করেন?

Ans:- দুইভাগে। গুঢ় পুরুষ (Secret agent) এবং সংস্থা।

20) বিখ্যাত দুজন বিখ্যাত ব্যক্তি পানিনি ও কৌটিল্য কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা করেন?

Ans:- তক্ষশিলা।

21) প্রাচীন ভারতে কাকে নীতিশাস্ত্রে প্রধান পন্ডিত হিসাবে মান্য করা হয়েছে?

Ans:- মনুকে (পানিনি ব্যাকরনশাস্ত্র কৌটিল্য - অর্থশাস্ত্র, পতঞ্জলি- যােগশাস্ত্র)

22) চানক্য নীতিশাস্ত্র কে রচনা করেন?

Ans:- কৌটিল্য

23) ‘সপ্তঅঙ্গ এই থিয়ােরিটি কার?

Ans:-কৌটিল্য

24) অর্থশাস্ত্রের প্রনেতা কে?

Ans:- কৌটিল্য (বিতর্কিত)

25) অর্থশাস্ত্র কে উদ্ধার করেন?

Ans:- শামশাস্ত্রী

26) অর্থশাস্ত্রের ইংরেজী অনুবাদ কে করেন?

Ans:- শামশাস্ত্রী

27) অর্থশাস্ত্র ১৫ টি ভাগে বিভক্ত ছিল। প্রতিটি ভাগকে কি বলা হত?

Ans:- অধিকরন

28) অর্থশাস্ত্রে মােট শ্লোকের সংখ্যা কত?

Ans:- ৬০০০

29) অর্থশাস্ত্রে বাংলা সম্পর্কে কী বলা আছে?

Ans: - দুটি দিক উল্লেখিত আছে। ক) সর্বভারতীয় বাজারে বাংলার সুক্ষম সূতীবস্ত্রের চাহিদা
খ) ভারতবর্ষেরনারীদের মধ্যে বাংলার নারীর রূপ-লাবন্য তাদেরকে উচ্চাসন অধিষ্ঠিত করেছে।

30) কামন্দকের নীতিসার গ্রন্থটি কোন গ্রন্থের অনুকরনে লেখা?

Ans:- কৌটিল্য বা চানক্য রচিত অর্থশাস্ত্র

31) কৌটিল্য রাষ্ট্রের কয়টি অঙ্গের কথা বলেছেন?

Ans:- ৭ টি

32) কৌটিল্য কাকে স্বামী বলেছেন?

Ans:- শাসককে

33) কৌটিল্য তাঁর অর্থশাস্ত্রে কতপ্রকার দুর্গের কথা বলেছেন ও কি কি?

Ans:- চার ধরনের । জলদূর্গ, মরুদূর্গ, গুহা, বন দূর্গ

34) কৌটিল্য তাঁর অর্থশাস্ত্রে কতপ্রকার রাজস্বের কথা বলেছেন?

Ans:-৩ প্রকার। সীতা,ভাগ,বলি

35) কৌটিল্য মন্ডলতত্ত্ব বলতে কী বুঝিয়েছেন?

Ans:- বিজুগিসু রাজার সঙ্গে পার্শ্ববর্তী রাজার সম্পর্ক

36) মন্ডলতত্ত্বের প্রবক্তা কে?

Ans:- কৌটিল্য

37) “প্ৰজার সুখেই রাজা সুখী, প্রজার মঙ্গলেই রাজার মঙ্গল”- উক্তিটি কার?

Ans:- কৌটিল্য

38) আপদকালীন রাজস্ব সংগ্রহ ব্যবস্থা অর্থশাস্ত্রে কি নামে অভিহিত করা হয়েছে?

Ans:- প্রনয়কর

39) কৌটিল্য বর্নিত চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের মন্ত্রী পরিষদের সংখ্যা কত?

Ans:- ৩০

40) "শত্রুর শত্রু, আমার মিত্র"- তত্ত্বটি কার?

Ans:- কৌটিল্য

41) নেতাজী কোন নীতি অনুসরন করে দেশ ত্যাগ করেন?

Ans:-কৌটিল্যেরনীতি ‘শত্রুর শত্রু, আমার মিত্র"

42) কৌটিল্য কতজন অধ্যক্ষের কথা বলেছেন?

Ans:- ৩২ জন

Today Gk-All Exams-এর পক্ষ থেকে আপনাদের কে অনেক অনেক ধন্যবাদ আমাদের এই ব্লগ পোস্টটি পড়ার জন্য। যদি আমাদের এই পোস্টটি আপনাদের ভালোলেগে থাকে তাহলে নিচে কমেন্টে  অবশ্য জানাবেন আর পাশের নীল-রংযের ঘণ্টাটি প্রেস করে আমাদের এই ব্লগ-ওয়েবসাইটটি অবশ্য  সাবস্ক্রাইব করবেন ধন্যবাদ।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.