Type Here to Get Search Results !

পাবলো নেরুদার জীবনী| Biography of Pablo Neruda.

পাবলো নেরুদার জীবনী| Biography of Pablo Neruda.

পাবলো নেরুদার জীবনী| Biography of Pablo Neruda.

পাবলো নেরুদা, আসল নাম নেফতালি রিকার্ডো রেয়েস বাসোআল্টো, (জন্ম 12 জুলাই, 1904, প্যারাল, চিলি—মৃত্যু 23 সেপ্টেম্বর, 1973, সান্তিয়াগো), একজন চিলির কবি, কূটনীতিক, এবং রাজনীতিবিদ যিনি 1971 সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেয়েছিলেন। সম্ভবত 20 শতকের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ল্যাটিন আমেরিকান কবি।

Biography of Pablo neruda| Biography of Pablo neruda pdf| Pablo neruda Biography| Famous Author of Pablo neruda| short Biography of Pablo neruda|  Pablo neruda most famous poem| famous poem by Pablo neruda.

পাবলো নেরুদার জীবনী | পাবলো নেরুদার জীবনী pdf| পাবলো নেরুদার জীবনী | পাবলো নেরুদার বিখ্যাত লেখক | পাবলো নেরুদার সংক্ষিপ্ত জীবনী | পাবলো নেরুদার সবচেয়ে বিখ্যাত কবিতা | পাবলো নেরুদার বিখ্যাত কবিতা। পাবলো নেরুদার জীবনী| Biography of Pablo Neruda.


পাবলো নেরুদার জীবনী| Biography of Pablo Neruda.

জন্ম ও শৈশব:      পাবলো নেরুদা, আসল নাম নেফতালি রিকার্ডো রেয়েস বাসোআল্টো, (জন্ম 12 জুলাই, 1904, প্যারাল, একজন চিলির কবি, কূটনীতিক, এবং রাজনীতিবিদ.
পিতা ও মাতা: বাবা দোন হোসে দেল কার্মেন রেইয়েম মোরালেসা, আর মা দোনা রোসা বাসোআলতো.
ছাত্রজীবন:

স্কুলের শেষ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর পাবলো নেরুদা সান্টিয়াগোতে কলেজে ভরতি হতে যান।১৯২৬ খ্রিস্টাব্দে একটি উপন্যাস রচনা করেন কিন্তু এতে তেমন অর্থপ্রাপ্তি হয় না। অগত্যা নেরুদা চাকুরির সন্ধানে বের হন।

কর্মজীবন: ১৯৩২ খ্রিস্টাব্দ থেকে ১৯৩৯ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত তিনি পূর্ণিয়ায় ওকালতি করেন। এরপর আইন ব্যাবসা পুরােপুরি ছেড়ে দিয়ে তিনি কংগ্রেসে যােগ দেন তিনি।
সাহিত্যকর্ম:

এশিয়ার বহু দেশ, যেমন— বার্মা, শ্রীলঙ্কা, ইন্দোনেশিয়া, হংকং-এর রাষ্ট্রদূত ছিলেন তিনি ভারতের দিল্লি ও কলকাতায় তিনবার এসেছেন। তাঁর পরিচয় ঘটেছে রবীন্দ্রনাথ, জওহরলাল নেহরু, সুভাষচন্দ্র বসু, শক্তি চট্টোপাধ্যায় প্রমুখ গুণী মানুষের সঙ্গে।

ছদ্মনাম: পাবলো নেরুদা, আসল নাম নেফতালি রিকার্ডো রেয়েস বাসোআল্টো,
জীবনাবসান:  চিলি—মৃত্যু 23 সেপ্টেম্বর, 1973, সান্তিয়াগো.

পাবলো নেরুদার জন্ম ও পরিচিতি: 

পাবলো নেরুদা ১৯০৪ খ্রিস্টাব্দের ১২ জুলাই দক্ষিণ আমেরিকার প্রশান্ত মহাসাগরীয় উপকূলে চিলির তেমুকোতে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর বাবা দোন হোসে দেল কার্মেন রেইয়েম মোরালেসা ছিলেন একজন রেলশ্রমিক আর মা দোনা রোসা বাসোআলতো ছিলেন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা। জন্মের এক মাস পর তাঁর মা যক্ষ্মারোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। এজন্য তাঁর বাবা দ্বিতীয়বার বিবাহ করেন। ভদ্রমহিলা নেরুদার সৎমা হলেও নিজের সন্তানের মতো তাঁকে স্নেহ-আদর দিয়ে মানুষ করেন। এতে তিনি শৈশব ও কৈশোর বেশ ভালোভাবেই কাটান তাঁর পিতৃদত্ত নাম নেফতালি রিকার্দো রেইয়েস বাসোয়াতো পরিচিত নামটি কবির স্বেচ্ছাকৃত যদিও এর উৎস নিহিত রয়েছে চেক লেখক জাঁ নেরুদা ও চিত্রশিল্পী পাবলো পিকাসোর নামে। 

পাবলো নেরুদার শিক্ষা ও সাহিত্যজীবন:

স্কুলের শেষ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর পাবলো নেরুদা সান্টিয়াগোতে কলেজে ভরতি হতে যান। পাশাপাশি শুরু করেন ফরাসি ভাষা-শিক্ষা। কিন্তু পড়াশোনায় তাঁর মন ছিল না। ফলে তিনি সাহিত্য-সংস্কৃতির নানা কর্মকাণ্ডে মনোবিকাশ করেন। শুরু হয় ছন্নছাড়া জীবন। কয়েকজন তরুণ কবি-বন্ধুদের সঙ্গে তাঁর ঘনিষ্ঠতা গড়ে ওঠে। বিভিন্ন কাগজে প্রকাশিত হয় তাঁর কবিতা। পুত্রের এসব কাজকর্মে পিতা অসন্তোষ প্রকাশ করে তার মাসোহারা বন্ধ করে দেন। তবু তিনি এসবের মধ্যেই তিনটি কবিতার বই প্রকাশ করেন। ১৯২৬ খ্রিস্টাব্দে একটি উপন্যাস রচনা করেন কিন্তু এতে তেমন অর্থপ্রাপ্তি হয় না। অগত্যা নেরুদা চাকুরির সন্ধানে বের হন।

পাবলো নেরুদার কর্মজীবন:

এশিয়ার বহু দেশ, যেমন— বার্মা, শ্রীলঙ্কা, ইন্দোনেশিয়া, হংকং-এর রাষ্ট্রদূত ছিলেন তিনি ভারতের দিল্লি ও কলকাতায় তিনবার এসেছেন। তাঁর পরিচয় ঘটেছে রবীন্দ্রনাথ, জওহরলাল নেহরু, সুভাষচন্দ্র বসু, শক্তি চট্টোপাধ্যায় প্রমুখ গুণী মানুষের সঙ্গে।

নেরুদার কর্মজীবনের সূত্রপাত চিলির বিদেশ দফতরে (রেঙ্গুন অফিসে)। কিন্তু কর্মক্ষেত্রে তাঁর স্প্যানিশ ভাষা দু- একজন ছাড়া কেউ বুঝত না। এ সময় তাঁর একমাত্র সঙ্গী ছিল কবিতা। চার মাস পর তাঁর পরিচয় হয় এক বর্মি তরুণীর সঙ্গে কিন্তু তার উদ্দাম আচরণে অস্থির হয়ে নেরুদা চলে যান তৎকালীন সিংহলে। এই বর্মি তরুণী সেখানে তার খোঁজে পৌঁছে যায়। নেরুদার বহু কবিতায় এই মেয়েটির অবিস্মরণীয় রূপ উপস্থিত। 

সিংহলে কিছুদিন থাকার পর কবি যান বাটাভিয়ায়। সেখানে পরিচিত হন এক ডাচ তরুণী মারিয়া এন্টোনিয়ের সঙ্গে। পরে তিনি তাঁকেই পত্নীরূপে বরণ করে নেন। কিন্তু তাঁর দৃষ্টিভঙ্গি ও মতাদর্শের সঙ্গে কবির কোনো মিল ছিল না। শুরু হয় অশান্তি, যা ক্রমে বিচ্ছেদের রূপ নেয়। নেরুদা এরপর ফিরে যান তেমুকোতে। এই সময় প্রকাশিত হয় তাঁর কাব্যগ্রন্থ ‘রেসিডেন্স অন আর্থ'। বহু পাঠক-পাঠিকার শুভেচ্ছা পান তিনি। এই সূত্রেই পরিচিত হন এক তরুণী চিত্রশিল্পী দালিয়ার সঙ্গে। শুরু হয় তাঁদের নতুন দাম্পত্য। ১৯৩৪ খ্রিস্টাব্দে তিনি চিলির কনসাল হয়ে যান স্পেনের বার্সিলোনায়। সেখানেই খুঁজে পান সাহিত্যের নতুন ভাষা। স্পেনের বুদ্ধিজীবীরা তাঁকে স্বাগত জানান। লেখক স্পেনের সমকালীন রাজনীতি, গণমুখী সাহিত্য প্রভৃতির সঙ্গে পরিচিত হন এবং এসবের দ্বারা তিনি গভীরভাবে প্রভাবিত হয়ে পড়েন। এসময় প্রকাশিত হয় তাঁর তুমুল আলোড়ন সৃষ্টিকারী গ্রন্থ ‘রেসিডেন্স অন আর্থ-২'।

 পাবলো নেরুদার সমকালীন ঘটনা:

এ সময় (১৯৩৪) স্পেনে স্বৈরাচারী শাসক জেনারেল ফ্রাঙ্কোর আবির্ভাব ঘটে। দেশজুড়ে শুরু হয় গৃহযুদ্ধ (১৯৩৬–১৯৩৯)। ফ্রাঙ্কো আক্রমণ করেন উত্তর আফ্রিকা। সারাবিশ্বে প্রতিবাদের ঝড় ওঠে। এই যুদ্ধে যোগদান করেন দেশের প্রমুখ কবি-সাহিত্যিক-শিল্পী-বুদ্ধিজীবী-চিন্তাবিদ। প্রায় শতাধিক কবি-সাহিত্যিক ফ্যাসিস্ট ফ্রাঙ্কো বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে শহিদ হন। 

তাঁদের মধ্যে উল্লেখ্য কয়েকজন হলেন— ক্রিস্টোফার কডওয়েল, র‍্যাল্ফ উইনস্টন ফক্স, গার্সিয়া লোরকা (১৮৯৯–১৯৩৬) প্রমুখ। তা ছাড়া ফ্যাসিবাদ বিরোধী জনযুদ্ধে যোগ দেন পৃথিবীর ৫৪টি দেশের ৩০,০০০ মানুষ। রোমা রোলা, পাবলো নেরুদা-সহ কবি-সাহিত্যিক-বুদ্ধিজীবীরা পৃথিবীর সকল দেশে গড়ে তোলেন ফ্যাসিস্ট-বিরোধী মঞ্চ। ট্রেঞ্চে যুদ্ধ করার পাশাপাশি তাঁর কবিতাও এ সময় জনযুদ্ধের অন্যতম হাতিয়ার হয়ে ওঠে। 

এই সময় কবির এক ঐতিহাসিক কাব্য ‘স্পেন ইন মাই হার্ট’ (১৯৩৮) প্রকাশিত হয়। ১৯৪০ খ্রিস্টাব্দে কনসাল জেনারেল হিসেবে তিনি মেক্সিকো যান। তিন বছর সেখানে থাকেন। শুরু হয় সাহিত্যচর্চা; পরিচিত হন চিলির রাজনীতির সঙ্গে। একসময় নেরুদা চাকুরিতে ইস্তফা দেন। এরপর ঘুরে বেড়ান বৈচিত্র্যময় দক্ষিণ আমেরিকায়। পেরুর এক রাজপ্রাসাদের ধ্বংসাবশেষ দেখে লেখেন অন্যতম শ্রেষ্ঠ কবিতা ‘দ্য হাইট অব মাচ্চু পিচ্চু'।


পাবলো নেরুদার সাহিত্যসৃষ্টি:

  • ১.‘Twilight'’ (১৯১৯) (কবির প্রথম গ্রন্থ)
  • 2. "Twenty Love Poems and a Song of Despair
  • 3. “The Attempt of the Infinite Man'
  • 8. “The Inhabitant and His Hope' 
  • ৫. 'World's End'
  • . “The Hands of the Day'
  • ৭. “The Book of Questions'
  • ৮.“The Yellow Heart'
  • ৯.'Stones of the Sky
  • ১০. “The Sea and the Bells'
  • ১১. 'Winter Garden'
  • ১২. “The Separate Rose
  • ১৩. 'Still Another Day
  • ১৪. 'On the Blue shore of Silence'
  • ১৫. 'Poems on the Sea
  • ১৬. 'Residence on Earth and other poems'
  • ১৭. 'Canto General'
  • ১৮. 'Elemental Odes'
  • ১৯. 'News Elemental Odes
  • ২০. A New Decade
  • ২১. 'New Poems'
  • ২২. 'Toward the Splendid City' প্রভৃতি।

পাবলো নেরুদার সম্মান সম্প্রীতি: 

সম্মান সম্প্রীতি: ১৯৫০ খ্রিস্টাব্দে তিনি লাভ করেন ‘আন্তর্জাতিক শান্তি পুরস্কার’ আর ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দে ভূষিত হন ‘নোবেল পুরস্কার’-এ (সাহিত্যে)।

পাবলো নেরুদার শেষ জীবন:

শেষ জীবনবিশ্বের বহু দেশ পরিভ্রমণকারী কবি ও কূটনীতিবিদ হিসেবে পরিচিত পাবলো নেরুদা প্রস্টেট ক্যানসারে আক্রান্ত হন। সাত্তামারিয়া হাসপাতালে ভরতিও হন; কিন্তু সমস্ত চেষ্টা ব্যর্থ করে ২৩ সেপ্টেম্বর ১৯৭৩ খ্রিস্টাব্দে নিজেরই বাড়ি Isla Negra-তে তিনি প্রয়াত হন।

গুণীজনের বক্তব্য:

“স্বদেশপ্রেম ও মানবতা সম্পর্কে তাঁর সরল ও জোরালো কবিতাবলির জন্যই তিনি বিখ্যাত। শুধু কবিতা রচনা নয়, তাঁর দেশে তিনি এক বিরাট ব্যক্তিত্ব। সাম্যবাদে বিশ্বাসী। নোবেল পুরস্কার পাওয়ার আগেই বিশ্বখ্যাত। বাংলায় তাঁর কবিতা আগে অনেকগুলি অনূদিত হয়েছে।”

—সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়/অন্যদেশের কবিতা

© ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দে নোবেল ভাষণে চিলির মহান কবি ও বিপ্লবী পাবলো নেরুদা বলেন, “আমি প্রবলভাবে বিশ্বাস করি যে, মানুষ তার ছায়ার সঙ্গে, আচরণের সঙ্গে, কবিতার সাথে যে আটকে আছে, মানুষের যে সমাজবদ্ধতার চেতনা, তা সম্ভব হয়েছে, কারণ মানুষের একটি প্রচেষ্টা আছে স্বপ্ন আর বাস্তবকে একসাথে মেলানোর। কবিতা স্বপ্ন আর বাস্তবকে মেলানোর কাজটা করে।” তাঁর ভাষণটি ছিল সহজসরল ও নিরাভরণ। কিন্তু সত্যিকার অর্থে চেতনা-জাগানিয়া। এখানে তাঁর মন, মানস ও দৃষ্টিভঙ্গি প্রস্ফুটিত হয়েছে। স্বদেশের রোমান্টিক নিসর্গ, বিরামহীন বৃষ্টি, বুনো ফুল, লতাগুল্ম, জীববৈচিত্র্য, নারীর প্রতি প্রবল আবেগঘন মুগ্ধতা ও মানবপ্রকৃতির বন্দনাগান তাঁর কবিতাকে বৃহত্তর পাঠক সমাজের কাছে জনপ্রিয় করে তুলেছিল। তা ছাড়া শ্রমিকদের দৈনন্দিন জীবন তিনি যেভাবে প্রত্যক্ষ করেছেন তা তুলনাহীন। শ্রমজীবী মানুষের জন্য তাঁর নৈকট্য আর সহমর্মিতা তার কবিস্বভাবকে করেছিল গহন-সন্ধানী আর এ ব্যাপারে তাঁর শিক্ষয়িত্রী চিলির আর- এক নোবেল পুরস্কার বিজয়ী কবি গ্যাব্রিয়েল মিস্ত্রাল। শৈশব অতিক্রান্ত দিনগুলিতে কবিতাচর্চার জন্য নেরুদার মধ্যে যে অনুপ্রেরণা সঞ্চার করেছিলেন, তা তিনি সারাজীবন জীবনচর্চা ও কাব্যপ্রীতি দ্বারা লালন করেছেন।

-সূত্র: আন্তর্জাল

© ১৯৭৩ খ্রিস্টাব্দে মার্কিনিদের প্ররোচনায় ও সরাসরি হস্তক্ষেপে প্রথমে নৌবাহিনী ও পরে সেনাবাহিনী বিদ্রোহ ঘোষণা করে চিলির প্রেসিডেন্টের ভবন আক্রমণ করে। সাম্রাজ্যবাদের পদলেহনকারী দালাল সেনাবাহিনীর সঙ্গে যুদ্ধ করে শহিদ হন প্রেসিডেন্ট আলেন্দে। সামরিকবাহিনীর দ্বারা সারাদেশে জারি হয় সামরিক শাসন। মহাবিপর্যয়ে পড়েন চিলির জনগণ। জেনারেল প্রেসিডেন্ট অসংখ্য শিল্পী, সাহিত্যিক ও সৃজনশীল মানুষকে বধ্যভূমিতে নিয়ে গিয়ে হত্যা করেন। অসুস্থ কবি নেরুদাকে বন্দি করে রাখা হয় তাঁর নিজ বাসভবনে শোনা যায়, নেরুদাকে নাকি হত্যা করা হয়েছে। লাতিন আমেরিকা- সহ সারাবিশ্বের মানবতাবাদী ও সাহিত্যপ্রেমী মানুষ উৎকণ্ঠার মধ্যে দিনযাপন করেন আলেন্দের মৃত্যুর পর সেই দেশের ঘৃণ্য সেনাবাহিনী নেরুদার বাসভবনটি ঘিরে রাখে নেরুদার কানে পৌঁছে যায় কেবল গোলা-বারুদের শব্দ আর মানুষের মর্মভেদী আর্তনাদ হত্যা, রক্ত, বারুদ আর ধোঁয়ার গন্ধে বাতাস ভারী হয়ে ওঠে।

-সূত্র: আন্তর্জাল

Tags

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.