Type Here to Get Search Results !

জীবনানন্দ দাশের জীবনী| Biography of Jibanananda Das.

জীবনানন্দ দাশের জীবনী| Biography of Jibanananda Das.

জীবনানন্দ দাশের জীবনী| Biography of Jibanananda Das.

জীবনানন্দ দাশ, জন্ম ১৮৯৯ খ্রিস্টাব্দের ১৭ ফেব্রুয়ারিঅধুনা বাংলাদেশের বরিশাল শহরে জন্মগ্রহণ করেন।পিতা সত্যানন্দ দাশ, মাতা কুসুমকুমারী দেবী।পেশা-কবি...

প্রিয় ছাত্র-ছাত্রীরা, আপনারা কি জীবনানন্দ দাশের জীবনী সম্পর্কে জানতে চান বা পড়তে চান তাহলে বলবো আপনার একটি সঠিক ওয়েব সাইটে ভিজিট করেছেন এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আমরা কবি জীবনানন্দ দাশের বায়োগ্রাফি তুলে ধরেছি বা জীবনী বলতে পারো কবি জীবনানন্দ দাশের শিক্ষাজীবন - কর্মজীবন - বাল্যজীবন এবং সমাজ জীবন কেমন ছিল সে সম্পর্কে আমরা আমাদের এই ওয়েবসাইট পোস্টে শেয়ার করেছি এবং এগুলি খুবই গুরুত্ব সহকারে লেখা হয়েছে আশা করি এই লেখাগুলো আপনাদের সকলের পছন্দ হবে। এবং আপনাদের কাছে অনুরোধ করব এই পোস্টটি আপনাদের বন্ধুবান্ধব দের কাছে অবশ্যই অবশ্যই শেয়ার করবেন এবং যদি আমাদের এই পোস্টটি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাবেন এবং পরবর্তী কোন কবির বায়োগ্রাফি বা কোনো রকম কোনো প্রশ্ন থাকলে আমাদেরকে জানাতে পারেন সে বিষয়ে আমরা অবশ্যই পোস্টের মাধ্যমে জানিয়ে দেব ধন্যবাদ।


নাম (Name) জীবনানন্দ দাশ।Jibanananda Das.
জন্ম (Birthday) ১৮৯৯ খ্রিস্টাব্দের ১৭ ফেব্রুয়ারিঅধুনা বাংলাদেশের বরিশাল শহরে জন্মগ্রহণ করেন জীবনানন্দ দাশ।
জন্মস্থান (BirthPlace) অধুনা বাংলাদেশের বরিশাল শহর
অভিভাবক (Guardian) / পিতা ও মাতা (Father and Mother) পিতা সত্যানন্দ দাশ, মাতা কুসুমকুমারী দেবী।
পেশা (Career) কবি, সাহিত্যকার,ঔপন্যাসিক।
বিশিষ্ট রচনাগুলি: 'ঝরাপালক'   (প্রকাশকাল-১৯২৭), ‘ধূসর পাণ্ডুলিপি’ (১৯৩৬), ‘রূপসী বাংলা’ (রচনাকাল- ১৯৩৬ -১৯৩৭, প্রকাশকাল- ১৯৫৯), 'বনলতা সেন'
মৃত্যু (Death) কলকাতায় একটি ট্রাম দুর্ঘটনায় ১৯৫৪ খ্রিস্টাব্দের ২২ অক্টোবর কবি জীবনানন্দ দাশের মৃত্যু ঘটে।
মৃত্যুস্থান:  কলকাতা,

জীবনানন্দ দাশের জীবনী| Jibanananda Das Biography. 

“সকলেই কবি নয়। কেউ কেউ কবি; কবি– কেননা তাদের হৃদয়ে কল্পনার এবং কল্পনার ভিতরে চিন্তা ও অভিজ্ঞতার স্বতন্ত্র সারবত্তা রয়েছে এবং তাদের পশ্চাতে অনেক বিগত শতাব্দী ধরে এবং তাদের সঙ্গে সঙ্গে আধুনিক জগতের নব নব কাব্য বিকিরণ তাদের সাহায্য করেছে।” ‘কবিতার কথা’—জীবনানন্দ দাশ।

জীবনানন্দ দাশের জন্ম এবং শৈশব:

১৮৯৯ খ্রিস্টাব্দের ১৭ ফেব্রুয়ারিঅধুনা বাংলাদেশের বরিশাল শহরে জন্মগ্রহণ করেন জীবনানন্দ দাশ। বরিশালেই তাঁর বাল্য, কৈশোর এবং প্রথম যৌবন অতিবাহিত হয়েছে। পিতামহ সর্বানন্দ দাশ ঢাকা বিক্রমপুরের আদিনিবাস ছেড়ে এসে বরিশালে বসতি স্থাপন করেন। পরে তিনি ব্রাহ্মধর্মে দীক্ষিত হন। পূর্বে এই বৈদ্য পরিবারের পদবি ছিল দাশগুপ্ত; জাতিভেদহীন ব্রাহ্মসমাজে এসে সর্বানন্দ হলেন গুপ্তহীন, কেবল দাশ। সর্বানন্দের দ্বিতীয় পুত্র সত্যানন্দের প্রথম পুত্র কবি জীবনানন্দ দাশ। জীবনানন্দের পিতা সত্যানন্দ ছিলেন মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথের আত্মিক শিষ্য। অন্যদিকে জীবনানন্দের মাতা কুসুমকুমারী দেবীও ছিলেন সে যুগের অন্যতম মহিলা কবি।

জীবনানন্দ দাশের ছাত্রজীবন ও কর্মজীবন:

জীবনানন্দের স্কুল – কলেজ শিক্ষা শুরু হয় ব্রজমােহন স্কুল ও ব্রজমােহন কলেজে। আঠারো বছর বয়স পর্যন্ত জীবনানন্দ বরিশাল স্কুলে আর কলেজে মাধ্যমিক পর্যায় পর্যন্ত পড়ে কলকাতায় আসেন প্রেসিডেন্সি কলেজে সাম্মানিক ইংরেজি সাহিত্যের ছাত্র হয়ে। এই কলেজ থেকে আইএ পাশ করে তিনি কোলকাতায় আসেন । ভর্তি হন প্রেসিডেন্সি কলেজে । ইংরাজী সাহিত্যের সাম্মানিক ছাত্র হিসাবে ১৯১৯ খ্রীঃ স্নাতক ডিগ্রী লাভ করেন । পরে ১৯২১ খ্রীঃ এম . এ পাস করে প্রেসিডেন্সি কলেজে অধ্যাপনারকাজ দিয়ে তিনি তার কর্মজীবন শুরু করেন । অবশ্য কিছুদিন পরে তাঁর সেই চাকরি চলে যায়। তারপর দিল্লিতে এক কলেজে কিছুদিন অধ্যাপনা করে তিনি ফিরে যান বরিশালে। সেখানকার ব্রজমোহন কলেজে দেশভাগের পূর্ব পর্যন্ত অধ্যাপনা করেছিলেন। দেশভাগের পরে তিনি চলে আসেন কলকাতায়। এবং হাওড়া গার্লস কলেজে যোগ দেন।


জীবনানন্দ দাশের সাহিত্য জীবন:

জীবনানন্দ দাশ বাংলা কবিতায় কেবল স্মরণযোগ্যই নন, রবীন্দ্র পরবর্তী শ্রেষ্ঠ কবিও বটে।রবীন্দ্রনাথের পরে বাংলা কাব্যে কবিভাষার নতুন রূপ ও বর্ণ সৃষ্টি করে আমাদের অনুভূতির জগৎকে নতুন নতুন আস্বাদনের ক্ষেত্রে সম্প্রসারিত করে দিয়েছেন তিনি। যদিও তাঁর কবিমন গঠনে— “আমাদের দেশে হবে সেই ছেলে কবে / কথায় না বড়ো হয়ে কাজে বড়ো হবে” মাতৃরচিত কবিতা, কাব্যবোধ বিস্তর ভূমিকা নিয়েছিল। এ প্রসঙ্গে কবির অনুজা শ্রীমতী সুচরিতা দাশ জানিয়েছেন “বাবা যদি দিয়ে থাকেন তাঁকে সৌরতেজ – প্রাণবহ্নি, মা তাঁর জন্যে সঞ্চয় করে রেখেছেন স্নেহমমতার বনচ্ছায়া, মৃত্তিকাময়ী সান্ত্বনা।”  এহেন বাস্তুভূমির স্নিগ্ধ ছায়ার সঙ্গে তাঁর মনে-মননে নিবিড়-নির্জন প্রকৃতির অনুভব প্রগাঢ়ভাবে মিলেমিশে আচ্ছন্ন হয়ে গেছে। উপরন্তু ইংরেজি সাহিত্যপাঠের একনিষ্ঠতায় ইয়েটসের কাব্যরীতি, এলিয়টীয় কালচেতনা জীবনানন্দের ‘বোধ’-এর জগতে যে অনুরণন তুলেছিল— তা তাঁর কবিতায় বিলম্বিত ছায়া ফেলেছে। 

জীবনানন্দ দাশের সাহিত্য সম্ভার:

তাঁর কাব্যসাধনাকে মোটামুটিভাবে দুটি পর্যায়ে ভাগ করা যায়— এক, বরিশাল প্রকৃতি প্রভাবিত প্রথম যুগ এবং দুই, কলকাতার নাগরিকতা প্রভাবিত দ্বিতীয় যুগ। প্রথম পর্বের কাব্যগ্রন্থগুলি হল— 'ঝরাপালক'   (প্রকাশকাল-১৯২৭), ‘ধূসর পাণ্ডুলিপি’ (১৯৩৬), ‘রূপসী বাংলা’ (রচনাকাল- ১৯৩৬ -১৯৩৭, প্রকাশকাল- ১৯৫৯), 'বনলতা সেন' (রচনাকাল- ১৯২৫-  ১৯৩৯, প্রকাশকাল-১৯৪২) ‘মহাপৃথিবী’  (রচনাকাল - ১৯২৯- ১৯৪১, প্রকাশকাল-১৯৪৪)। দ্বিতীয় যুগের ফসল—‘সাতটি তারার তিমির' (রচনাকাল - ১৯২৮- ১৯৪৩, প্রকাশকাল—১৯৪৮) এবং ‘বেলা অবেলা কালবেলা' (রচনাকাল— ১৯২৭- ১৯৪৩, প্রকাশকাল—১৯৬১)। তাঁর প্রথম যুগের কবিভাষা ছিল হৃদয়াবেগপ্রধান, দ্বিতীয় যুগের কবিভাষা মননাবেগপ্রধান ।

কবি জীবনানন্দের উপন্যাস, ছোটোগল্পের সংখ্যাও নিতান্ত কম নয়। প্রথম উপন্যাস— ‘পূর্ণিমা’ (রচনাকাল—১৯৩১- ১৯৩২), ‘কল্যাণী’ (রচনাকাল— ১৯৩২), ‘বিভা' (রচনাকাল- ১৯৩৩), ‘প্রেতিনীর রূপকথা’ (রচনাকাল— ১৯৩৩), ‘জীবন প্রণালী’ (রচনাকাল- ১৯৩৩), ‘কারুবাসনা' (রচনাকাল–১৯৩৩), ‘বাসমতীর উপাখ্যান’   (রচনকাল–১৯৪৮), ‘জলপাইহাটি’ (রচনাকাল— ১৯৪৮), ‘মাল্যবান’ (রচনাকাল— ১৯৪৮, অসম্পূর্ণ)।

যদিও ঔপন্যাসিক হিসেবে তিনি যে বিশেষ জনপ্রিয় ছিলেন না তা বলাবাহুল্য। তবে তিনি উপন্যাসে যে ভাষারীতি প্রয়োগ করেছেন তা অনেকাংশেই ভিন্ন এক স্টাইলের জন্ম দিয়েছে, এ যেন কাব্যিক গদ্য। জীবনানন্দের ভাষার ‘অধরা মাধুরী’, কথনরীতি আজকের কবি-সাহিত্যিকদের ভাষাচেতনার অগ্রজাতক—এ কথা ভেবে বিস্ময় জাগে।‘বিমূঢ় যুগের বিভ্রান্ত কবি’, ‘প্রকৃতির কবি’, ‘প্রেমের কবি’, ‘মৃত্যুচেতনার কবি’, ‘কালচেতনার কবি’, ‘ধূসরতার কবি’ – এসকল বাক্যাংশ একই কবি অর্থাৎ জীবনানন্দ দাশের ক্ষেত্রেই প্রয়োগ করা হয়েছে বিভিন্ন সময়ে। বিশ শতকীয় ব্যর্থতা-বেদনা, আকাঙ্ক্ষার অপমৃত্যু, পলাতক জীবনের নিঃশেষে উধাও হয়ে যাওয়া – এইসব জীবনানন্দের কবিচিত্তকে করেছে পীড়িত, অন্ধকারাচ্ছন্ন, বেদনাহত। তবু ‘আমরা চলেছি সেই উজ্জ্বল সূর্যের অনুভবে’ – এই বলিষ্ঠ বিশ্বাসে তিমির হননের গান গাওয়াই জীবনানন্দের চরম অঙ্গীকার। নিরবচ্ছিন্ন কালপ্রবাহে অনাদি অন্ধকার থেকে তমোঘ্ন আলোকে উত্তরণের চিরন্তন সত্যই তাঁর কাব্যের আলোকবর্তিকা।

জীবনানন্দ দাশের পুরস্কার ও সম্মান স্বীকৃতি:

জীবনানন্দ দাশ সাহিত্য রচনার জন্য রবীন্দ্র পুরস্কার লাভ করেন । ববাহোত্তরকালের একবিশিষ্টকবি ছিলেন জীবনানন্দ দাশ । বাংলা কাব্য সাহিত্যে তার প্রভাব সর্বাধিক ।বাংলা সাহিত্যে তার প্রথম আবির্ভাবের সময় বহু বিতর্কিত কবি ছিলেন। কারণ তার সব কবিতার উপমা , চিত্রকলা এতই প্রথাবিরােধী ছিলাে যে তা রবীন্দ্রোত্তর বাংলা কাব্যের ঐতিহ্যের পথে ছিলাে এক বিরাট ব্যাতিক্রম। জীবনানন্দের কবিতায় মনন অপেক্ষা আবেগের প্রাধান্য বেশী থাকলেও তার কবিতায় ইতিহাস – ভূগােল সমন্বিত এক বুদ্ধিদীপ্ত চেতনার সাক্ষাৎ পাওয়া যায়। জীবনানন্দের কাব্যের বিষয়বস্তুহল প্রকৃতি ও প্রেম । এই কাব্যকলার অসাধারণ তত্ত্বই তাঁকে বৈচিত্র্য ও গভীরতা দান করেছে। এছাড়াও তার বিভিন্ন গ্রন্থে শিল্পীশৈলী ও বর্ণাঢ্য চিত্রকল্পের মাধ্যমে প্রকৃতি ও প্রেমের নানা দিক উদ্ঘাটিত হয়েছে।

জীবনানন্দ দাশের জীবনাবসান:

কাব্যনির্মিতিতেও তিনি অনন্যসাধারণ তাঁর বাক্রীতির অভিনবত্ব একদা আক্রমণস্থল হয়ে দাঁড়িয়েছিল, কারণ তাঁর প্রতীক, রূপকল্প, চিত্রকল্প ব্যবহারের সংগতিযোগ সকল পাঠকের কাছে দৃষ্টিগোচর হয়নি।কিন্তু তাঁর মনমেজাজ, প্রতীকীবাদ, কথনশৈলীর সঙ্গে গভীর পরিচয়েই তাঁর কবিতার রূপ-রস-গন্ধের আস্বাদ পাওয়া সম্ভব। কলকাতায় একটি ট্রাম দুর্ঘটনায় ১৯৫৪ খ্রিস্টাব্দের ২২ অক্টোবর কবি জীবনানন্দ দাশের মৃত্যু ঘটে। .সকল মাটির গন্ধ আর সব নক্ষত্রের আলো যে পেয়েছে—সকল মানুষ আর দেবতার কথা যে জেনেছে—আর এক ক্ষুধা তবু -এক বিহ্বলতা তাহারও জানিতে হয়! এইমতো অন্ধকারে এসে! -জেগে-জেগে যা জেনেছ,— জেনেছ তা— জেগে জেনেছ তা— নতুন জানিবে কিছু হয়তো বা ঘুমের চোখে সে!” [‘জীবন’ / জীবনানন্দ দাশ]


জীবনানন্দ দাশের জীবনী। MCQ প্রশ্ন ও উত্তর (FAQ):

1. জীবনানন্দ দাশের জন্ম কবে হয়?

Ans:- ১৭ ফেব্রুয়ারি ১৮৯৯ সালে।


2. জীবনানন্দ দাশের পিতার নাম কী? 

Ans:- সত্যানন্দ দাশ।


3. জীবনানন্দ দাশের মাতার নাম কী?

Ans:- কুসুমকুমারী দাশ ।


4. জীবনানন্দ দাশের স্ত্রীর নাম কী?

Ans:- লাবণ্য গুপ্ত।


5. কত সালে তিনি রবীন্দ্র পুরস্কার পান?

Ans:- ১৯৫২ সালে ।


6. জীবনানন্দ দাশের পুরস্কার গুলি কী কী?

Ans:- রবীন্দ্র পুরস্কার ও সাহিত্য আকাদেমি। 


7. জীবনানন্দ দাশের রচনাবলীর নাম কী?

Ans:- সাতটি তারার তিমির, বনলতা সেন, রূপসী বাংলা।


8. ঝড়া পালক কত সালে প্রকাশিত হয়?

Ans:- ১৯২২ সালে।


9. জীবনানন্দ দাশের প্রথম কাব্য গ্রন্থ কী?

Ans:- ঝড়া পালক।


10. জীবনানন্দ দাশ কত সালে মারা যান?

Ans:- ১৯৫৪ সালে ১৪ অক্টোবর।


আপনাদের সকলকে অসংখ্য ধন্যবাদ সময় করে আমাদের` এই “Today GK Quiz, – Current Affairs in Bengali | বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার (Like Railway, SSC, PSC, WBPSC, NTPC, Navy, UPSC, School Service all Competitive exams GK in Bengali)” পােস্টটি ভালো ভাবে পড়ার জন্য ধন্যবাদ। এই ভাবেই আমাদের –Today Gk All Exams এর পাশে থাকুন, বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার সমস্ত বিষয়ের যেকোনো প্ৰশ্ন-এর উত্তর জানতে এই আমাদের ওয়েবসাইট টি ফলাে করুন এবং আপনার সাধারণ জ্ঞান ও কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স এর ভান্ডারকে বৃদ্ধি করার জন্য অব্যশই ফলাে করতে পারেন, ধন্যবাদ।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.