Type Here to Get Search Results !

মাদার টেরিজার রচনা বা জীবনী| Mother Teresa Biography in Bengali

মাদার টেরিজার রচনা বা জীবনী| Mother Teresa Biography in Bengali

Mother Teresa| Mother Teresa Biography in Bengali 

মাদার টেরিজার রচনা বা জীবনী| Mother Teresa Biography in Bengali| মাদার টেরিজা (Mother Teresa) ছিলেন একজন আলবেনীয়-বংশোদ্ভুত ভারতীয় ক্যাথলিক সন্ন্যাসিনী এবং ধর্মপ্রচারক। টেরিজার জন্মস্থান অটোমান সাম্রাজ্যের আলবেনিয়া রাজ্যের স্কপিয়ে। মাদার টেরিজা (Mother Teresa) এর পিতার নাম নিকোলাস বােজাকসহিউ , পেশায় ছিলেন মুদি। 

প্রিয় ছাত্র-ছাত্রী আজ Today Gk All Exams-এর মাধ্যম দিয়ে তোমাদের সাথে শেয়ার করবো  মাদার টেরিজার রচনা বা জীবনী – Mother Teresa Biography in Bengali : মানবমুক্তি ও মানব কল্যানের মূর্ত প্রতিক মাদার তেরেসা – প্রেম , শান্তি ও আশ্রয়ের প্রতীক একটি নাম । নিপীড়ন , শশাষণ ও নিষ্ঠুরতার হাত থেকে মানুষকে মুক্তি দেবার জন্য যে সকল সাধু মহাত্মা অশেষ কষ্ট ভােগ করেছেন আজীবন , অকাতরে প্রাণ পর্যন্ত দিয়েছেন , মাদার তেরেসা তাদেরই শেষ উত্তরাধিকারী।

The topic of our discussion today is the biography of Mother TeresaMother Teresa's Childhood, Family, Career, Personal Life, Beginning of Literary Studies, Honors, Opinions of Gunijan. Hope you all enjoy this post. Mother Teresa facts| Mother Teresa age| Mother Teresa story| Mother Teresa death date|  Mother Teresa full name| Mother Teresa family| What is Mother Teresa, the patron saint of

মানব কল্যানের মূর্ত প্রতিক মাদার টেরিজা এর একটি সংক্ষিপ্ত জীবনী । মাদার টেরিজা এর জীবনী বা রচনা – Mother Teresa Biography in Bengali বা মাদার টেরিজা এর আত্মজীবনী বা (Mother Teresa Jivani Bangla. Biography of Mother Teresa. Mother Teresa Birth, Place, Life Story, Life History, Biography in Bengali) মাদার টেরিজা এর জীবন বা রচনা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।

➧ মাদার টেরিজা কে ছিলেন? Who is Mother Teresa?

মাদার টেরিজা (Mother Teresa) ছিলেন একজন আলবেনীয়-বংশোদ্ভুত ভারতীয় ক্যাথলিক সন্ন্যাসিনী এবং ধর্মপ্রচারক। টেরিজার জন্মস্থান অটোমান সাম্রাজ্যের আলবেনিয়া রাজ্যের স্কপিয়ে। আঠারো বছর বয়স পর্যন্ত মাদার টেরিজা (Mother Teresa) সেখানেই কাটান। ১৯২৮ সালে মাদার টেরিজা (Mother Teresa) আয়ারল্যান্ড হয়ে তৎকালীন ব্রিটিশ উপনিবেশ ভারতে খ্রিস্টধর্ম প্রচার অভিযানে আসেন। জীবনের বাকি সময় মাদার টেরিজা (Mother Teresa) ভারতেই থেকে যান।

মাদার টেরিজার জীবনী| Mother Teresa Biography in Bengali 


নাম (Name): মাদার টেরিজা (Mother Teresa)
জন্ম (Birthday): ২৬ আগস্ট ১৯১০ (26th August 1910)
জন্মস্থান (Birthplace): ইউস্কুপ, অটোম্যান সাম্রাজ্য
Parents/পিতামাতা: নিকোলাস বােজাকসহিউ (পিতা)
জাতীয়তা: ভারতীয়
নাগরিকত্ব: ভারত (১৯৪৭-১৯৯৭)
পেশা (Occupation): ক্যাথলিক সন্ন্যাসিনী, ধর্মপ্রচারক
পরিচিতির কারণ: দ্য মিশনারিজ অফ চ্যারিটি
উত্তরসূরী: সন্ন্যাসিনী নির্মলা যোশি
উল্লেখযোগ্য পুরস্কার: নোবেল শান্তি পুরস্কার (১৯৭৯), ভারতরত্ন (১৯৮০), প্রেসিডেন্সিয়াল মেডেল অফ ফ্রিডম (১৯৮৫), বালজান পুরস্কার (১৯৭৮),
মৃত্যু (Death): ৫ সেপ্টেম্বর ১৯৯৭  (5th September 1997)

মাদার টেরিজার রচনা বা জীবনী| Mother Teresa Biography in Bengali 


ভূমিকা:  সেবার প্রতিমূর্তি হিসাবে ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গেলের সঙ্গে একালের যে মানব সেবিকার নাম  একসঙ্গে উচ্চারণ করা চলে, তিনি হলেন সেবিকা মাদার টেরিজা। বিদেশিনী মার্গারেট নোবেল ভারতে এসেছিলেন বীরসন্ন্যাসী বিবেকানন্দের আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে দরিদ্র ভারতবাসীকে সেবা করতে। মাদার টেরিজাও ভারতবর্ষে জীবন শুরু করেছিলেন সেবিকার মনোবৃত্তি নিয়ে। ভারতে এসে এখানে তিনি আটকে গিয়েছিলেন এদেশকে ভালোবেসে। 

নিবেদিতা যখন ভারতবর্ষে ছিলেন, তখন ভারত ছিল পরাধীন। তিনি পরাধীনতার শৃঙ্খল মোচনেও অংশগ্রহণ করেছিলেন। কিন্তু মাদার টেরিজা রাজনীতিতে কোনো অংশ নেননি। তিনি অশিক্ষার অন্ধকার দূর করে, ক্ষুধার্তের মুখে অন্ন তুলে দিয়ে, রোগীকে সেবা করে, দারিদ্র্য- লাঞ্ছিত নৈরাশ্যে পীড়িত মানুষের কানে আশার বাণী উচ্চারণ করে, তাদের জীবনের পথে চলার শক্তি সঞ্চার করে দিতে চেয়েছিলেন। মাতা যেমন তার প্রাণশক্তি উজাড় করে দিয়ে সন্তানের সুখ ও সুস্থতা কামনা করেন, মাদার টেরিজাও জাতিধর্মবর্ণনির্বিশেষে এবং দেশকালের ঊর্ধ্বে থেকে যথার্থই মায়ের মতো মানুষের সেবা করে গেছেন।

মাদার টেরিজার জন্ম ও ভারতে আগমন: ১৯১০ খ্রিসব্দে ২৬শে অগস্ট ইউরোপের যুগোশ্লাভিয়ার ছোট্ট শহর স্কোপিয়ের বোজাক্সহিউ পরিবারে তাঁর জন্ম। জন্মসূত্রে তিনি ছিলেন আলবেনীয়। তাঁর নাম ছিল,  অ্যাগনেস সাধারণ একটি স্কুলেই তাঁর পড়াশোনা শুরু হয়। শৈশব থেকেই তাঁর মধ্যে সেবাবৃত্তির স্ফূরণ লক্ষ করা যায়। আর্তের সেবায় নিজেকে নিয়োগ করার বাসনা কৈশোর থেকেই তাঁর মধ্যে প্রবল হয়ে উঠেছিল, ভারতে সেই সময়ে পাশ্চাত্যের বহু সেবিকা আসতেন সেবার মনোভাব নিয়ে।আয়ারল্যান্ডের একদল খ্রিস্টিয় সন্ন্যাসিনীর সঙ্গে ১৮ বছরের মেয়ে অ্যাগনেসও ভারতে এসে পৌঁছলেন।

মাদার টেরিজার পিতামাতা:–  মাদার টেরিজা (Mother Teresa) এর পিতার নাম নিকোলাস বােজাকসহিউ , পেশায় ছিলেন মুদি। তিনি মেয়ের নামকরণ করেছিলেন অ্যাগনেস গােনজহা জোকসহিউ ( Agenes Gonxha Bojaxhiu ) আলবেনিয়ার এই দরিদ্র দম্পতি কোনও দিন ভাবতে পারেননি। তাদের অতি শান্ত কন্যাটি একদিন পৃথিবীর যাবতীয় দুঃখ মােচনের স্বপ্নকে রূপ দেবার জন্য নিজের জীবনকেই উৎসর্গ করবেন।

মাদার টেরিজার শিক্ষাজীবন :– স্কোপজের পাবলিক স্কুলে পড়বার সময়েই সােডালিটি সংঘের মিশনারিদের কাজকর্মের প্রতি অ্যাগনেসের মন আকৃষ্ট হয় । সঙ্গের পত্রপত্রিকাগুলি নিয়মিত পড়তেন তিনি। ওই পত্রিকাতেই ভারতের নানা খবর প্রকাশিত হত । তার নিজের কথায় , “ At the age of twelve I first knew I had a vocation to help the poor . I wanted to be a missionary. স্কোপজে পাবলিক স্কুলের ক্লাসে যুগােস্লাভিয়ার জেসুইটদের চিঠি পড়ে শােনানাে হতাে । ওই সব চিঠিতে কোলকাতার কথাও বিশেষভাবে থাকতাে । সে সব শুনে শুনেই কলকাতার প্রতি একটা আকর্ষণ তৈরি হয়েছিল অ্যাগনেসের মনে ।

সেবা/ মাতৃসমা:  লরেটোর এন্টালীর সেন্ট মেরিজ স্কুলে ভূগোল শিক্ষিকা হিসাবে তিনি প্রথমে যোগদান করেন, পরে তিনি এখানে অধ্যক্ষা হন। চাকুরি জীবনের ফাঁকে ফাঁকে মতিঝিল বস্তিতে তাঁর প্রকৃত সেবার কাজ শুরু হয়। ১৯৪৬ খ্রিস্টাব্দে তিনি বুঝলেন, বাঁধাধরা চাকরির জীবন তাঁর জন্য নয়, বস্তিতে বস্তিতে দরিদ্র মানুষের সেবার জন্য তিনি রোমে পোপ দ্বাদশ পায়াসের অনুমতি প্রার্থনা করলেন। মতিঝিল বস্তিতে একটি গাছের তলায় দু-তিনজন শিশুকে নিয়ে তাঁর স্কুল শুরু হয়। জমির উপর কাঠি দিয়ে লিখে শিশুদের অক্ষর পরিচয় করাতেন। কিছু সহানুভূতিশীল মানুষের উদ্যোগে চেয়ার-টেবিল, বেঞ্জ-ব্ল্যাকবোর্ড এল। আরও দু-তিনজন স্বেচ্ছাসেবী শিক্ষিকা এগিয়ে এলেন তাঁকে সাহায্য করতে। ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা বাড়ল, পুরোদমে স্কুল চলল। এই সময়ে তিনি ডায়েরী লিখতেন। সেই ডায়েরীই বলে দেয় তাঁর ক্রমোন্নয়নের ইতিহাস।

মাদার হাউস: ১৯৪৮ খ্রিসব্দে পোপের অনুমতিতে তিনি ১৪নং ক্রিক লেনের একটি ছোটো ঘরকে
কেন্দ্র করে সেবার কাজ পূর্ণোদ্যমে শুরু করলেন। সঙ্গিনী হিসেবে পেলেন সুভাষিনী দাসকে। ১৯৫০ খ্রিস্টাব্দের ৭ই অক্টোবর প্রতিষ্ঠিত হল ‘মিশনারিজ অব চ্যারিটি’র। লোয়ার সার্কুলার রোডে হল চ্যারিটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়, যা বর্তমানে ‘মাদার হাউস' নামে পরিচিত

মাদার টেরিজার সেবা কেন্দ্র দেশে-বিদেশে: প্রায় শূন্য হাতে ১০ জন সহযোগিনীকে নিয়ে মাদার সেবার কাজ শুরু করেছিলেন। শিশু থেকে বৃদ্ধ সকল অসহায়ের প্রতি তিনি তাঁর সেবার হাত বাড়িয়ে দিয়েছিলেন। ‘মাদার হাউসে’র পাশেই গড়ে তোলেন ‘শিশুভবন’, যেখানে পরিত্যক্ত শিশুরা আশ্রয় পায়। কালীঘাটে ‘নির্মল হৃদয়’ নামে এক সেবাকেন্দ্র গড়ে তুললেন। টিটাগড়, আসানসোল, দিল্লিতে  কুষ্ঠরোগীদের জন্য তৈরি হল আশ্রম। ভারতের বাইরে আমেরিকা, অষ্ট্রেলিয়া, জাপান, পোল্যাণ্ড রাশিয়া, যুগোশ্লাভিয়ায় প্রতিষ্ঠিত হল সেবাকেন্দ্র। সারা পৃথিবীতে ৪৭০টির বেশি সেবাকেন্দ্র প্রতিষ্ঠা তিনি করেছেন। এরই উদ্যোগে ৫ লক্ষ পরিবারকে প্রতিদিন খাবার দেওয়া হয়। ১২৪টি স্কুলে বস্তির ছেলে-মেয়েদের পড়ানো হয়, ৯০ হাজার কুষ্ঠরোগী সেবা পান, ৬টি এডস্ নিরাময় কেন্দ্র চালু আছে। মাদার টেরিজা সকলকেই শিশুজ্ঞানে অন্ন-বস্ত্র আর আশ্রয় দিয়েছেন, আর সেইসঙ্গে দিয়েছেন গভীর ভালোবাসা। —মায়ের ভালোবাসা।


সেবার স্বীকৃতি ও পুরস্কার: মাদারের সেবার হাতকে শক্ত করেছেন বহু ধনাঢ্য ব্যক্তি তাদের অর্থ আর বিত্ত দিয়ে। নীল পাড়-সাদা-মোটা শাড়ি পরিহিতা কোনো মহিলা দেখলে সারা বিশ্বের মানুষের চিনতে অসুবিধা হয় না যে এরা মাদারের অনুগামিনী সেবিকা। বিশ্বের বহু রাষ্ট্রপ্রধান মাদারকে আহ্বান করে নিয়ে গিয়ে সম্মানিত করেছেন। জওহরলাল নেহরুর সুপারিশে তিনি ‘পদ্মশ্রী’ পেয়ে গেলেন। দীর্ঘ সময় পরে ‘ভারতরত্ন’ হলেন। তারপরে এল ‘নোবেল পুরস্কার’। অতঃপর ‘ম্যাগসাইসাই'। সোভিয়েতল্যাণ্ড দিল ‘নেহেরু পুরস্কার’, কেম্ব্রিজ এবং অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় তাঁকে ‘ডক্টরেট’ দিয়ে সম্মানিত করল, ব্রিটেন তাঁদের সর্বোচ্চ সম্মান ‘অর্ডার অফ মেরিট’-এ ভূষিত করল মাদারকে। এতগুলি পুরস্কার পেয়েও মাদার ছিলেন নির্বিকার সেবা যাঁর একমাত্র ব্রত, পুরস্কার প্রাপ্তির উচ্ছ্বাস তাঁর কাছে তুচ্ছ।

মাদার টেরিজার বাণী :– এই উপলব্ধির কথা বলতে গিয়ে মাদার নিজেই বলেছেন , “… a call within a call …… The message was clear . 1 was to leave the convent and help the poor , while living among them.” 

➧ গরিবের সেবা করতে হলে গরিব হয়ে তাদের মধ্যে থেকেই তা করতে হবে। ঈশ্বরের এই আদেশ লাভের দিনটিকে আমৃত্যু স্মরণ। করতেন মাদার তিনি বলতেন দ্য ডে অব ডিসিশন — অনুপ্রেরণার দিন।

➧ সিস্টার অ্যাগনেস থেকে মাদার তেরেসায় রূপান্তরিত হবার সেই ছিল সূত্রপাত। মাদার প্রতিষ্ঠিত মিশনারিজ অব চ্যারিটি এই দিনটিকে অনুপ্রেরণা দিবস হিসেবে পালন করে। সংঘ মনে করে ১০ ই সেপ্টেম্বর ১৯৪৬ খ্রিঃ তাদের সম্মের গােড়াপত্তন হয়।

➧ মাদার সুপিরিয়রের কাছ থেকে অনুমতি নিয়ে অ্যাগনেস। ললারেটোর কাজ ছেড়ে দিলেন। লােরেটো সন্ন্যাসিনীদের আলখাল্লা। ছেড়ে তুলে নিলেন মােটা নীলপাড় শাড়ি।

➧ সেদিন তার সম্বল বলতে ছিল পাঁচটি টাকা , একটি বাইবেল , ক্রন্স গাথা একটি জপের মালা। আর সঙ্গে ছিল অকল্পনীয় মনােবল ও ঈশ্বরে নির্ভরতা। 

খ্রিস্টলোকে প্রয়াণ: ১৯৯৭ খ্রিস্টাব্দের ৫ই সেপ্টেম্বর ৮৭ বছর বয়সে মাদার টেরিজা খ্রিস্টলোকে প্রয়াণ করলেন। কায়ায় তিনি আজ আমাদের মাঝে না থাকলেও বিশ্বের লক্ষ লক্ষ মানুষের হৃদয়ের বেদিতে তিনি আজও অবস্থান করছেন। কবির ভাষায় বলা যায়—

“নয়ন সম্মুখে তুমি নাই
নয়নের মাঝখানে নিয়েছ যে ঠাঁই।”

প্রয়াত মাদার টেরিজা আজ আর কোনো নামের সীমায় আবদ্ধ নন, তিনি এখন সেবার আদর্শে পরিণত হয়েছেন। —এ আদর্শ হল চিরায়ত সেবার আদর্শ। আমাদের গর্ব চিরায়ত আদর্শ এই যে, তিনি বিশ্বের হলেও, তাঁর সারাজীবনের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে আমাদের এই ভারতবর্ষ, বিশেষভাবে কলকাতা।

Mother Teresa Biography (FAQ):


1. মাদার টেরিজার জন্ম কবে হয় ?
Ans: 
মাদার টেরিজার জন্ম হয় ২৬ আগস্ট ১৯১০ সালে।

2. 
মাদার টেরিজার পিতার নাম কী ?
Ans: 
মাদার টেরিজার পিতার নাম নিকোলাস বােজাকসহিউ ।

3. 
মাদার টেরিজা কে ছিলেন ?
Ans: 
মাদার টেরিজা ছিলেন একজন আলবেনীয়-বংশোদ্ভুত ভারতীয় ক্যাথলিক সন্ন্যাসিনী এবং ধর্মপ্রচারক ।

4. 
মাদার টেরিজা কোথায় জন্মগ্রহণ করেন ?
Ans: 
মাদার টেরিজা জন্মগ্রহণ করেন ইউস্কুপ, অটোম্যান সাম্রাজ্য ।

5. 
মাদার টেরিজা কবে নোবেল শান্তি পুরস্কার পান ?
Ans: 
মাদার টেরিজা ১৯৭৯ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কার পান ।

6. 
মাদার টেরিজা কবে ভারতরত্ন পান ?
Ans: 
মাদার টেরিজা ১৯৮০ সালে ভারতরত্ন পান ।

7. 
মাদার টেরিজা কবে ভারতে আসেন ?
Ans: 
মাদার টেরিজা ১৯২৮ সালে ভারতে আসেন ।

8. 
মাদার টেরিজা কবে পদ্মশ্রী পান ?
Ans: 
মাদার টেরিজা ১৯৬২ সালে পদ্মশ্রী পান ।

9. 
মাদার টেরিজা কবে জন্মগ্রহণ করেন?
Ans: 
মাদার টেরিজা জন্মগ্রহণ করেন ২৬ আগস্ট ১৯১০ সালে।

10. 
মাদার টেরিজার উত্তরসুরী কে ছিলেন ?
Ans: 
মাদার টেরিজার উত্তরসুরী ছিলেন সন্ন্যাসিনী নির্মলা যোশি।

11. 
মাদার টেরিজার মৃত্যু কবে হয় ?
Ans: 
মাদার টেরিজার মৃত্যু হয় ৫ সেপ্টেম্বর ১৯৯৭ সালে।

12. 
মাদার টেরিজা কবে মারা যান?
Ans: 
মাদার টেরিজা মারা যান ৫ সেপ্টেম্বর ১৯৯৭ সালে।

মাদার টেরিজা এর জীবনী – Mother Teresa Biography in Bengali. অসংখ্য ধন্যবাদ সময় করে আমাদের এই ”মাদার টেরিজা এর জীবনী – Mother Teresa Biography in Bengali” পােস্টটি পড়ার জন্য। মাদার টেরিজা এর জীবনী – Mother Teresa Biography in Bengali পড়ে কেমন লাগলো কমেন্টে জানাও। আশা করি এই মাদার টেরিজা এর জীবনী – Mother Teresa Biography in Bengali পোস্টটি থেকে উপকৃত হবে। এই ভাবেই @Todaygkallexams.com ওয়েবসাইটের পাশে থাকো যেকোনো প্ৰশ্ন উত্তর জানতে এই ওয়েবসাইট টি ফলাে করো এবং নিজেকে  তথ্য সমৃদ্ধ করে তোলো , ধন্যবাদ।

আপনাদের সকলকে অসংখ্য ধন্যবাদ সময় করে আমাদের এই “Today GK Quiz, – Current Affairs in Bengali | বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার (Like Railway, SSC, PSC, WBPSC, NTPC, Navy, UPSC, School Service all Competitive exams GK in Bengali)” পােস্টটি ভালো ভাবে পড়ার জন্য। এই ভাবেই আমাদের  –Today Gk All Exams এর পাশে থাকুন, বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার সমস্ত বিষয়ের যেকোনো প্ৰশ্ন-এর উত্তর জানতে এই আমাদের ওয়েবসাইট টি ফলাে করুন এবং আপনার সাধারণ জ্ঞান ও কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স এর ভান্ডারকে বৃদ্ধি করার জন্য অব্যশই ফলাে করতে পারেন, ধন্যবাদ
Tags

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.