Job Card কি? জবকার্ডের উদ্দেশ্য কি? জবকার্ড কিভাবে পাবে? What is a Job card? How to get a job card?
Job Card কি?| জবকার্ডের উদ্দেশ্য| জবকার্ড কিভাবে পাবে?
জবকার্ডের ভূমিকা (Job card):
জবকার্ড কি?| What is Job card?
জবকার্ডের উদ্দেশ্য কি?| What is the purpose of job card?
জবকার্ড কিভাবে পাবে?| How to get a job card?
কিভাবে জব কার্ড দিয়ে কাজ পেতে পারি?|How do I get a job with a job card?
কাজ করানাের শর্ত।| Job Cards Working conditions.
জবকার্ড সম্পর্কিত ভুল ধারণা|Job card misconceptions:
1) কেবলমাত্র বি. পি. এল. পরিবারগুলি ১০০ দিন কাজ পাবে৷
2) দরখাস্ত করার ফর্ম ফুরিয়ে গেছে, বা কম আছে তাই সবাইকে দেওয়া যাবেনা।
3) দরখাস্ত করার শেষ তারিখ আছে, তার পরে আর দরখাস্ত করা যাবে না।
4) দরখাস্ত ফর্মটি পুরােটাই জমা পড়বে৷
5) দরখাস্তের সঙ্গে নিজের খরচায় ছবি তুলে দিতে হবে৷
6) একটি পরিবারের প্রত্যেকে আলাদা জবকার্ড পাবে৷
7) একটি পরিবারে পাঁচজন কাজ করার লােক থাকলে 500 দিন কাজ পাওয়া যাবে।
8) দরখাস্ত করলেই কাজ পাওয়া যাবে৷ কাজ না করলে বেকারভাতা পাওয়া যাবে৷
10) ফর্ম পয়সা দিয়ে কিনতে হবে৷
11) কাজের তালিকা পঞ্চায়েত বানাবে৷
12) কর্মসূচী রূপায়ণের জন্য বেনিফিসিয়ারী কমিটি বানাতে হবে৷
জবকার্ড সম্পর্কিত সঠিক ধারণা|Job card correct idea:
1) বি.পি.এল., এ.পি.এল সব পরিবারই সমান কাজ পাবে, যে এখন কোন কাজ করছে, সেও চাইলে কাজ পাবে।
2) দরখাস্ত ফর্ম কম থাকলে ফটোকপি করে বা সাদা কাগজে ফর্মের বয়ান লিখেও দরখাস্ত করা যাবে, পাইকারি হারে দরখাস্ত ছাপিয়েও নেওয়া যেতে পারে।
3) দরখাস্ত করার কোন শেষ তারিখ নেই, সারা বছর দরখাস্ত করা যাবে, যার যখন ১৮ বছর বয়স হবে তখনই সে দরখাস্ত করতে পারবে।
4) দরখাস্ত ফর্মের নিচের অংশটি দরখাস্তকারীর রসিদ, সেটি স্ট্যাম্প মেরে পঞ্চায়েত তখনি ফেরত দেবে। সেটি দরখাস্তকারীর কাছে থাকবে।
5) ছবি তােলার খরচা পঞ্চায়েতের। দরখাস্ত জমা পড়ার পর একসঙ্গে নির্দিষ্ট তারিখে এবার ছবি তােলা হবে।
6) একটি পরিবারের একটি জব কার্ড হবে, তারমধ্যে সবার নাম থাকবে। দরখাস্ত করার ১৫ দিনের মধ্যে জবকার্ড দিতে হবে।
7) একটি পরিবারে সবাই মিলে মােট ১০০ দিন কাজ পাওয়া যাবে।
8) দরখাস্ত করলে জব কার্ড পাওয়া যাবে। তারপর কাজ চেয়ে আলাদা দরখাস্ত করতে হবে। সেই দরখাস্তের ১৪ দিনের মধ্যে কাজ দিতে হবে।
9) কাজ দেওয়া হয়েছে কিন্তু কাজে যােগ দেননি সেক্ষেত্রে বেকারভাতা বা মজুরি কোনটাই পাওয়া যাবেনা।
10) ফর্মবিনা পয়সায় পাওয়া যাবে।বিক্রি করা যাবেনা।
11) কাজের তালিকা বানাবে গ্রাম সংসদ। গ্রাম সংসদ সভা ডাকতে হবে। কর্মপ্রার্থীদের তালিকাও সেই বিশেষ গ্রাম সংসদে জানাতে হবে। গ্রাম উন্নয়ন সমিতি পাড়ায় পাড়ায় ঘুরে কাজের খসড়া তালিকা বানাবেও তা গ্রাম সংসদে পেশ করবে।
12) গ্রাম উন্নয়ন সমিতিই এখন সব কাজের বেনিফিসিয়ারী কমিটি। সমিতির দু-চারজন নয়, পুরাে সমিতিটাই এখন বেনিফিসিয়ারী কমিটির কাজ করবে। তাই গ্রাম উন্নয়ন সমিতির এ ব্যাপারে সব নিয়মকানুন জানা দরকার।
Government website- nrega.nic.in
Today Gk-All Exams-এর পক্ষ থেকে আপনাদের কে অনেক অনেক ধন্যবাদ আমাদের এই ব্লগ পোস্টটি পড়ার জন্য। যদি আমাদের এই পোস্টটি আপনাদের ভালোলেগে থাকে তাহলে নিচে কমেন্টে অবশ্য জানাবেন আর পাশের নীল-রংযের ঘণ্টাটি প্রেস করে আমাদের এই ব্লগ-ওয়েবসাইটটি অবশ্য সাবস্ক্রাইব করবেন ধন্যবাদ।
If you have any doubts or questions, please let me know.... যদি আপনার কোনও সন্দেহ বা প্রশ্ন থাকে তবে দয়া করে আমাকে জানান.....