Type Here to Get Search Results !

উচ্চমাধ্যমিক বাংলা || ‘আমি দেখি’ কবিতা প্রশ্ন ও উত্তর|

উচ্চমাধ্যমিক বাংলা || ‘আমি দেখি’ কবিতা  প্রশ্ন ও উত্তর|
   উচ্চমাধ্যমিক বাংলা || ‘আমি দেখি’ কবিতা  প্রশ্ন ও উত্তর| 

Table of Content (toc)

উচ্চমাধ্যমিক বাংলা|| MCQ, Short, Descriptive Questions and  Answers.


উচ্চমাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর| ‘আমি দেখি’ শক্তি চট্টোপাধ্যায়-এর কবিতা। MCQ, সংক্ষিপ্ত, অতিসংক্ষিপ্ত এবং রোচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর। HS Bengali Exams Suggestions.

উচ্চমাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর| ‘আমি দেখি’ শক্তি চট্টোপাধ্যায়-এর (কবিতা)| HS Bengali Question and Answer নিচে দেওয়া হলো। এই দ্বাদশ শ্রেণীর বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর – WBCHSE Class 12 Bengali Question and Answer, Suggestion, Notes–‘আমি দেখি’ শক্তি চট্টোপাধ্যায়-এর (কবিতা) থেকে বহুবিকল্পভিত্তিক, সংক্ষিপ্ত, অতিসংক্ষিপ্ত এবং রোচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর (MCQ, Short, Descriptive Question and Answer) গুলি আগামী West Bengal Class 12th Bengali Examination – পশ্চিমবঙ্গ উচ্চমাধ্যমিক বাংলা পরীক্ষার জন্য খুব ইম্পর্টেন্ট ও গুরুত্ব পূর্ণ ভূমিকা করবে। 

উচ্চমাধ্যমিক বাংলা |‘আমি দেখি’ কবিতা|| MCQ, সংক্ষিপ্ত, এবং রচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর।


WB Class 12 Bengali Suggestion| উচ্চমাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর – ‘আমি দেখি’ শক্তি চট্টোপাধ্যায়-এর (কবিতা)  MCQ প্রশ্ন উত্তর প্রশ্ন ও উত্তর| HS Bengali Question and Answer Suggestion উচ্চমাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর –  ‘আমি দেখি’ শক্তি চট্টোপাধ্যায়-এর (কবিতা) MCQ প্রশ্ন ও উত্তর । HS Bengali Question and Answer Suggestion  উচ্চমাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর।

 উচ্চমাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর| HS Bengali Question and Answer.  

Today Gk All Exams: এর পক্ষ সকলকে অসংখ ধ্যনবাদ। আমাদের এই ওয়েবসাইটে ভিজিট করার জন্য। আমাদের এই ওয়েবসাইটটি তোমাদের ভালোলাগলে অবশ্যই Subscribe করবেন এবং বন্ধু-বান্ধব দের কাছে শেয়ার করবেন।বন্ধুরা  মনে রাখবেন আমাদের ওয়েবসাইট URL হলো-www.todaygkallexams.com 

Dear students: তোমরা যারা উচ্চমাধ্যমিকের সাজেশান খোঁজার চেষ্টা করছো তাদেরকে বলবো তোমরা সঠিক ওয়েবসাইটে ভিজিট করেছো। আমরা এখানে উচমাধমিকের অধ্যায় ভিত্তিক সাজেশন নিয়ে এসেছি। আজকে আমরা উচ্চমাধ্যমিকের ‘আমি দেখি’ শক্তি চট্টোপাধ্যায়-এর (কবিতা) লেখা, থেকে বহু বিকল্পভিত্তিক, সংক্ষিপ্ত, অতিসংক্ষিপ্ত এবং রোচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর নিয়ে এসেছি যা আগামী দিনে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার জন্য খুবই গুরুত্ব পূর্ণ। 

উচ্চমাধ্যমিক বাংলা||‘আমি দেখি’ কবিতা- বহুবিকল্পীয় MCQ প্রশ্ন ও উত্তর।


১. ‘আমি দেখি’ কবিতাটি যে কাব্যগ্রন্থের—(ক) অঙ্গুরী তোর হিরণ্য জল (খ) ধর্মেও আছো জিরাফেও আছো (গ) ভাত নেই পাথর রয়েছে (ঘ) প্রভু নষ্ট হয়ে 

২. “গাছগুলো তুলে আনো,”—গাছগুলো তুলে এনে বসাতে বলা হয়েছে(ক) যাই মাঠে (খ) টবে (গ) বাগানে (ঘ) অরণ্যে

৩. “আমার দরকার শুধু” —কবির শুধু কী দরকার? (ক) গাছ দেখা। (খ) সবুজ দেখা (গ) জঙ্গল দেখা (ঘআরোগ্য লাভ করা

৪. “গাছের___শরীরে দরকার”- (ক) পাতাটুকু (খ) সবুজটুকু (গ) ফলটুকু (ঘ) রসটুকু

৫. শরীরের জন্য দরকার - (ক) সবুজ (খ) সবুজ গাছ (গ) গাছের সবুজটুকু (ঘ) সবুজ বাগান

৬. “সবুজের ভীষণ দরকার”—কারণ- (ক) আরোগ্যের জন্য (খ) চোখের জন্য (গ) পুষ্টির জন্য (ঘ) মনের জন্য

৭. বহুদিন কবির কোথায় কাটেনি? (ক) বিদেশে (খ) গ্রামে (গ) শহরে (ঘ) জঙ্গলে

৮. বহুদিন ধরে কোথায় না যেতে পেরে কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায় দুঃখিত? (ক) পাহাড়ে (খ) জঙ্গলে (গ) সমুদ্রে। (ঘ) দেশের বাড়িতে

৯. কবি বহুদিন কোথায় আছেন? (ক)  গ্রামে (খ) জঙ্গলে (গ) পাহাড়ে (ঘ) শহরে

১০. শহরের অসুখ হাঁ করে কেবল—(ক) সব কিছু খায় (খ) সবুজ খায় (গ) সবুজ চায় (ঘ) সবুজ ধ্বংস করে

১১. “হাঁ করে কেবল সবুজ খায়”—কে হাঁ করে সবুজ খায়? (ক) শহরের মানুষ (খ) গ্রামের মানুষ (গ) গৃহপালিত পশু (ঘ) শহরের অসুখ 

১২. “শহরের অসুখ হাঁ করে কেবল সবুজ খায়”—তার ফলে কী ঘটে? (ক) পরিবেশদূষণ ঘটে (খ) শহর সবুজ হয় (গ) গ্রাম শহর হয়ে যায় (ঘ) সবুজের অনটন ঘটে

১৩. ‘সবুজের অনটন’-এর অর্থ হল—(ক) ফসলের অভাব (খ) তারুণ্যের অভাব (গ) বৃক্ষনিধন ঘ) জমির অভাব


১৪. ‘আমি দেখি’ কবিতায় কবির ভাষ্য অনুযায়ী দেহ যা চায়— (ক)  জঙ্গল (খ) সবুজ বাগান (গ) গাছ (ঘ) আরোগ্য

১৫. “তাই বলি ...”—কবি কী বলেন? (ক) সবুজের ভীষণ দরকার (খ) গাছ তুলে আনো (গ)  সবুজের অনটন ঘটে (ঘ) বাগানে বসাও


১৬. “গাছ তুলে আনো”—এ কথাটি যাদের উদ্দেশে বলা, তারা হল(ক) পরিবেশপ্রেমী মানুষ (খ) বাগানের মালি (গ) নগরপাল (ঘ) কবিপুত্র


১৭. “গাছ তুলে আনো”—তুলে আনার পর সেগুলিকে কী করতে বলেছেন কবি? (ক) টবে বসাতে (খ) বাগানে বসাতে (গ) ফেলে দিতে (ঘ) ছিঁড়ে ফেলতে


১৮. “তাই বলি, গাছ তুলে আনো/বাগানে বসাও আমি দেখি”—কারণ—(ক) চোখ তো সবুজ চায় (খ) বহুদিন জঙ্গলে যাইনি (গ) বহুদিন শহরেই আছি (ঘ) শহরের অসুখ সবুজ খায়

১৯. ‘আমি দেখি’ কবিতার কবির চোখ চায়—(ক) লাল (খ) নীল (গ) হলুদ (ঘ) সবুজ 

২০. সবুজ বাগানের আকাঙ্ক্ষা করে—(ক) কবির কল্পনা (খ) কবির হৃদয় (গ) কৃষকেরা (ঘ) কবির দেহ

২১. ‘আমি দেখি’ কবিতায় কবি যা দেখতে চান-  (ক) বাগানের গাছ (খ) পাহাড়ের বিশালতা । সমুদ্রের ঢেউ (ঘ) মানুষের উচ্ছ্বাস

২২. ‘আমি দেখি’ কবিতার শেষ পঙ্ক্তিটি হল—(ক) আমি দেখি  (খ) আরোগ্যের জন্য ওই সবুজের ভীষণ দরকার (গ) তাই বলি, গাছ তুলে আনো (ঘ) গাছ আনো, বাগানে বসাও

২৩. ‘আমি দেখি’ কবিতায় স্তবক সংখ্যা হল – ক) ২ (খ) ১ (গ) (ঘ) ৪

২৪. “গাছগুলো তুলে আনো,”—গাছগুলো তুলে আনতে বলা হয়েছে কেন? (ক) আগাছা নির্মূল করতে () ওষুধ তৈরির জন্য  (গ) আসবাবপত্র তৈরির জন্য (ঘ) বাগানে বসানোর জন্য   

২৫. শহরের অসুখ হাঁ করে কেবল যা খায়—(ক) মানুষের মন (খ) জীবজন্তুর পরিবেশ (গ)   সবুজ (ঘ) নীল আকাশ

২৬. “সবুজের অনটন ঘটে... (ক) অনাবৃষ্টির ফলে (খ) শহরের অসুখ সবুজ খায় বলে (গ) ঝড়ে গাছ পড়ে যাওয়ার ফলে (ঘ) অভিজ্ঞ মালি নেই বলে

২৭. “চোখ তো সবুজ চায়!/ দেহ চায়”(ক) সবুজ পাতা (খ) সবুজ ঘাস (গ) সবুজ বাগান (ঘ) সবুজ উঠান

২৮. “তাই বলি, গাছ তুলে আনো”—কবি গাছ বসাতে চান—(ক) পথের ধারে (খ) বাড়ির ছাদে (গ) বাগানে (ঘ) টবে

উচ্চমাধ্যমিক বাংলা||‘আমি দেখি’ কবিতা- সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর 


১. ‘আমি দেখি’ কবিতায় কবি গাছগুলো তুলে এনে কোথায় বসাতে বলেছেন?
→ ‘আমি দেখি’ কবিতায় কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায় গাছগুলো তুলে এনে বাগানে বসাতে বলেছেন।

২. “আমার দরকার শুধু...”—আমার’ শুধু কী দরকার?
→ ‘আমি দেখি’ কবিতায় ‘আমার’ অর্থাৎ কবির শুধুই গাছ দেখা দরকার।

৩. “আমার দরকার শুধু গাছ দেখা...”—কবির গাছ দেখা দরকার কেন?
→ ‘আমি দেখি’ কবিতায় কবির শরীরের জন্য গাছের সবুজ প্রয়োজন বলে তাঁর গাছ দেখা দরকার।

৪. ‘আমি দেখি’—কবি কী দেখতে চান?
→ ‘আমি দেখি’ কবিতায় কবি শুধু সবুজ গাছ দেখতে চান।

৫. “গাছের সবুজটুকু শরীরে দরকার”—বলা হয়েছে কেন?
→ কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায় তাঁর ‘আমি দেখি’ কবিতায় বলেছেন যে, শারীরিক ও মানসিক আরোগ্যের জন্য গাছের সবুজটুকু শরীরে অত্যন্ত দরকার।

৬. ‘আমি দেখি’ কবিতায় গাছের প্রতি কবির আকর্ষণের কারণ কী?
 ‘আমি দেখি’ কবিতায় মানসিক সতেজতা ও শারীরিক সুস্থতা অর্থাৎ আরোগ্যলাভের লক্ষ্যে কবি গাছের প্রতি আকর্ষণ বোধ করেছেন।

৭. “...ওই সবুজের ভীষণ দরকার”—এ কথার অর্থ কী?
→ কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের ‘আমি দেখি’ কবিতায় “... ওই সবুজের ভীষণ দরকার” কথাটির অর্থ হল – কবির জীবনে গাছেদের উপস্থিতি খুব প্রয়োজন।

৮. জঙ্গল নিয়ে কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায় ‘আমি দেখি’ কবিতায় কী আক্ষেপ জানিয়েছেন?
কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায় ‘আমি দেখি’ কবিতায় বহুদিন জঙ্গলে যাওয়া বা জঙ্গলে দিন কাটানো হয়নি—এই আক্ষেপ জানিয়েছেন।

১. “বহুদিন জঙ্গলে কাটেনি দিন”—এ কথার অর্থ কী?
→ ‘আমি দেখি’ কবিতায় “বহুদিন জঙ্গলে কাটেনি দিন”-এ কথাটির মাধ্যমে কবি সবুজের সঙ্গে তাঁর দীর্ঘকালীন বিচ্ছেদের কথা বুঝিয়েছেন।

১০. “বহুদিন জঙ্গলে যাইনি”–জঙ্গলে না যাওয়ার ফলে কী হয়েছে?
→ কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের ‘আমি দেখি' কবিতায় বহুদিন জঙ্গলে না। যাওয়ার ফল হিসেবে কবি নাগরিক আগ্রাসন ও সবুজের হত্যালীলা দেখেছেন।

১১. ‘আমি দেখি’ কবিতায় কোন্ জীবনের প্রতি কবির অনাস্থা প্রকাশ পেয়েছে?
‘আমি দেখি’ কবিতায় নগরজীবনের প্রতি কবির অনাস্থা প্রকাশ পেয়েছে।

১২. ‘আমি দেখি’ কবিতায় কবির যে বিশেষ মানসিকতার প্রকাশ ঘটেছে তা এককথায় লেখো।
→ ‘আমি দেখি’ কবিতাটিতে নগরজীবনের প্রতি কবির বিতৃয়া এবং তাঁর প্রকৃতির সান্নিধ্যলাভের আকাঙ্ক্ষাই প্রকাশিত হয়েছে।

১৩. “শহরের অসুখ হাঁ করে...” –‘শহরের অসুখ' কী খায়? 
→ কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের ‘আমি দেখি’ কবিতায় বর্ণিত শহরের অসুখ’ হাঁ করে শুধু সবুজ খায় অর্থাৎ বাইরে সবুজ প্রকৃতিকে গ্রাস করে।

১৪. “শহরের অসুখ হাঁ করে...” —শহরের অসুখের কারণে কী ঘটে?
→ কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের ‘আমি দেখি’ কবিতায় শহরের অসুখের কারণে সবুজের অনটন অর্থাৎ বৃক্ষনিধন ঘটে।

১৫. “...কেবল সবুজ খায়”—এ কথার বলার কারণ কী?
অথবা, “...কেবল সবুজ খায়”—কথাটির মধ্য দিয়ে কবি কী বোঝাতে চেয়েছেন?
→ নগর সভ্যতার বিকাশে শহরজীবন থেকে গাছ অর্থাৎ সবুজ হারিয়ে যাচ্ছে বলে কবি আলোচ্য কথাটি বলেছেন।

১৬. “সবুজের অনটন ঘটে ...” – কোথায়, কী কারণে সবুজের অনটন ঘটে?
→ কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের ‘আমি দেখি’ কবিতায় ‘শহরের অসুখ’-এর কারণে অর্থাৎ নগরায়ণের জন্যই শহরে সবুজের অনটন ঘটে।

১৭. “তাই বলি,...” – কবি কী বলেছেন?
→ ‘আমি দেখি’ কবিতায় কবি গাছ তুলে এনে বাগানে বসাতে বলেছেন।

১৮. “...গাছ তুলে আনো”—কে, কাকে এ কথা বলেছেন ?
→ ‘আমি দেখি’ কবিতায় কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায় পাঠক বা সাধারণ মানুষের উদ্দেশে এ কথা বলেছেন।

১৯. “গাছগুলো তুলে আনো...”—গাছগুলো তুলে আনার কথা বলা হয়েছে কেন?
অথবা, “গাছগুলো তুলে আনো...”—কেন এই আহ্বান?
→ শক্তি চট্টোপাধ্যায় তাঁর ‘আমি দেখি’ কবিতায় গাছগুলো তুলে আনতে। বলেছেন কারণ, সবুজ গাছ দেখা আর তার স্পর্শ কবির শরীরের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজন।

২০. “...বাগানে বসাও”—কে বাগানে কী বা কাকে বসাতে বলেছেন?
→ কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায় তাঁর ‘আমি দেখি’ কবিতায় গাছগুলোকে বাগানে বসাতে বলেছেন।

২১. “..গাছ তুলে আনো,/বাগানে বসাও...”—কেন বাগানে গাছ বসাতে বলা হয়েছে?
→ শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের ‘আমি দেখি’ কবিতায় গাছগুলোকে বাগানে বসাতে বলা হয়েছে, কারণ কবির চোখ সবুজ দেখতে চায় আর তাঁর দেহ চায় সবুজ বাগানের সান্নিধ্য।

২২. ‘আমি দেখি’ কবিতায় কবির চোখ ও দেহ কী কামনা করে?
→ ‘আমি দেখি’ কবিতায় কবির চোখ সবুজ কামনা করে এবং কবির দেহ কামনা করে সবুজ বাগানের সান্নিধ্য।

২৩. “চোখ তো সবুজ চায়!”—চোখ সবুজ চায় কেন?
→ চোখ সবুজ চায় কারণ, আরোগ্যের জন্য সবুজের অত্যন্ত দরকার।

২৪. “...আমি দেখি”—বক্তা কেন দেখতে চাইছেন?
→ ‘আমি দেখি’ কবিতায় কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায় বাগানে গাছ দেখতে চাইছেন। কারণ তাঁর চোখ এবং দেহ সবুজের আকাঙ্ক্ষা করছে।

২৫. “বহুদিন শহরেই আছি”—শহরে বহুদিন থাকার ফলে কী দেখেছেন কবি?
→ ‘আমি দেখি’ কবিতার কবি বহুদিন শহরে বাস করে দেখেছেন যে, শহরের অসুখ হাঁ করে কেবল সবুজ আত্মসাৎ করে।

২৬. “বহুদিন শহরেই আছি”—কবি বহুদিন শহরে আছেন কেন?
→ জীবন ও জীবিকার তাগিদে কবি বহুদিন যাবৎ শহরেই আছেন।

২৭. ‘শহরের অসুখ’ বলতে কী বুঝিয়েছেন কবি?
→ ‘শহরের অসুখ’ বলতে নগরায়ণ অর্থাৎ কংক্রিটের জঙ্গল নির্মাণের কথাই বুঝিয়েছেন কবি।

২৮. “সবুজের অনটন ঘটে...”—কীভাবে?
→ কংক্রিটের জঙ্গল নির্মাণ তথা নগরায়ণের ফলেই শহরে নির্বিচারে বৃক্ষচ্ছেদন হয় বলে সেখানে সবুজের অনটন ঘটে।

২৯. “বহুদিন শহরেই আছি”—–শহরে থেকে বক্তা কী উপলব্ধি করেছেন?
→ শহরে থেকে বক্তা শক্তি চট্টোপাধ্যায় উপলব্ধি করেছেন যে, শহরের অসুখ হাঁ করে কেবল সবুজ খায়, তাই সবুজের অনটন ঘটে।

উচ্চমাধ্যমিক বাংলা |‘আমি দেখি’ কবিতা- রচনাধর্মী বড়ো প্রশ্ন ও উত্তর


প্রশ্ন ১‘আমি দেখি’ কবিতাটির গঠনবৈশিষ্ট্য আলোচনা করো।

উত্তর ‘আমি দেখি’ কবিতার গঠনবৈশিষ্ট্য: কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের কবিতার প্রধান বৈশিষ্ট্য হল তাঁর সংযম ও পরিমিতিবোধ। 

তৎসম শব্দের প্রয়োগ: ‘আমি দেখি’ কবিতাটিতেও সহজসরল ভাষায় অন্ত্যজ শব্দের পাশে মাত্রার ভারসাম্য বজায় রেখে কবি অবলীলায় তৎসম শব্দ ব্যবহার করেছেন। যেমন—“আরোগ্যের জন্যে ওই সবুজের ভীষণ দরকার”
 
প্রকৃতি নির্ভরতা: তাঁর কবিতা প্রসঙ্গে ধ্রুবকুমার মুখোপাধ্যায় লিখেছেন—“শক্তির কবিতা গড়ে ওঠে নিসর্গের বুকে আশ্রয় কামনায়।” ‘আমি দেখি’ কবিতায় কবির প্রকৃতিনির্ভরতা প্রাধান্য পেয়েছে। 

পঙ্ক্তি বিন্যাস: গঠনগত দিক থেকে অসম মাত্রার পঙ্ক্তিতে বিন্যস্ত এই কবিতাটিতে মোট পক্তি সংখ্যা ষোলোটি। পাঁচটি পঙ্ক্তি নিয়ে তৈরি হয়েছে প্রথম স্তবক। দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্তবকটির পঙক্তি সংখ্যাও তাই। শেষে একটি পঙ্ক্তিতে বলা হয়েছে, “আমি দেখি”। এই শেষ পঙ্ক্তিটির মধ্য দিয়ে কবি জোরালো বক্তব্য রেখেছেন। 

ভণিতারব্যবহার না করা: এখানে কবির দেখাটা আর-পাঁচজনের একান্ত ইচ্ছার সঙ্গে মিলে যায়। আলোচ্য কবিতায় শহরের মতো একটি অচেতন বস্তুতে মানবত্ব অর্পণ করেছেন কবি–“শহরের অসুখ হাঁ করে কেবল সবুজ খায়।” শহরগুলো যত বাড়ছে, নগরায়ণের দাবি মেনে ততই সবুজ ধ্বংস হচ্ছে। মানুষের বেঁচে থাকার প্রয়োজনে সবুজ খুবই দরকার। তাই কোনোপ্রকার ভণিতা না করে কবির সরাসরি নির্দেশ—“গাছ আনো, বাগানে বসাও।” কবিতার শুরুতে, কবিতার মাঝে এবং কবিতার শেষে এই একই ভাব কবি ব্যক্ত করেছেন। 


প্রশ্ন  “আরোগ্যের জন্য ওই সবুজের ভীষণ দরকার”—‘ওই সবুজ’ বলতে কবি কী বুঝিয়েছেন? সেই সবুজকে পাওয়ার জন্য কবি কী কী নির্দেশ দিয়েছেন? ১+৪

উত্তর উদ্দিষ্ট সবুজ: ‘আমি দেখি’ কবিতায় কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায় ‘ওই সবুজ’ বলতে প্রকৃতির সবুজকেই বুঝিয়েছেন।

কবির নির্দেশ: শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের ‘আমি দেখি’ কবিতায় কবি প্রকৃতপক্ষে প্রকৃতির বন্দনা করেছেন। জঙ্গল থেকে গাছ তুলে এনে বাগানে বসানোর ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন তিনি। কবিতার একেবারে শুরুতেই কবি বলেছেন, “আমার দরকার শুধু গাছ দেখা।” তাঁর শরীরের জন্য সবুজ গাছেদের সান্নিধ্য একান্ত প্রয়োজন বলে কবি জানিয়েছেন। নাগরিক জীবনের ব্যস্ততা, ক্লান্তি আর একঘেয়েমি থেকে মুক্তির জন্য প্রকৃতির কাছে চলে যাওয়া কবির একটি প্রিয় অভ্যাস। অন্য একটি কবিতায় কবি লিখেছিলেন—“গাছের ভিতরে গিয়ে বসি আমি, গাছ/কথা বলে।

”প্রকৃতিপ্রেমী কবির নাগরিক জীবনের কৃত্রিমতা স্বাভাবিকভাবেই অসুখের কারণ বলে মনে হয়। এক জায়গায় তিনি নিজেই লিখেছেন “সারাদিন কাজ করে সন্ধ্যায় মৃত্যুর / ভিতরে সেঁধিয়ে যাওয়া  শ্রেণীবদ্ধভাবে—/ এভাবেই কি দিন যাবে? এভাবেই কি যাবে?” বহুদিন জঙ্গলে না যাওয়ার বেদনা কবির মনে তীব্র আক্ষেপ তৈরি করে। তাই প্রকৃতির বুকে নিজেকে মেলে ধরতে না পেরেই কবির মনে হয়েছে বাগানে গাছ বসানো প্রয়োজন। এই প্রয়োজন তাঁর চেতনাকে সজীব করার জন্য, মনের সতেজতার জন্য, শারীরিক ও মানসিক আরোগ্যলাভের জন্য।


প্রশ্ন ৩ “গাছ আনো, বাগানে বসাও।” কাদের উদ্দেশে কবি এই আহ্বান জানিয়েছেন? কোথা থেকে গাছ তুলে আনার কথা বলেছেন কবি? পঙ্ক্তিটির তাৎপর্য বিশ্লেষণ করো। ১+১+৩

উত্তর উদ্দিষ্ট ব্যক্তিবর্গ: ‘আমি দেখি’ কবিতায় কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায় সাধারণ নগরবাসীর উদ্দেশে এই আহ্বান জানিয়েছেন।

গাছের উৎসস্থল: শহরের বাইরের কোনো গ্রাম্য জায়গা বা অরণ্য থেকে গাছ অর্থাৎ গাছের চারা তুলে আনার কথা বলেছেন কবি।

পক্তির তাৎপর্য বিশ্লেষণ: ‘আমি দেখি’ কবিতায় মানুষের সঙ্গে গাছের নিবিড় সান্নিধ্যের আকাঙ্ক্ষা প্রকাশিত হয়েছে। মনুষ্যসভ্যতা যতই অগ্রসর হয়েছে, ততই মানুষ সেই অগ্রগতিকে অব্যাহত রাখার অজুহাতে নির্বিচারে ছেদন করেছে গাছ। কিন্তু এর ফলে নাগরিক জীবনে নেমে এসেছে নানারকম  অসুবিধা ও অসুখ। কংক্রিটের জঙ্গলে আবদ্ধ নগরবাসী কবিও তাই হয়ে পড়েছেন ক্লান্ত ও অবসন্ন। এর থেকে পরিত্রাণ পেতে কবি তাই গ্রামীণ পরিবেশ থেকে গাছ তুলে এনে শহুরে পরিবেশে বসানোর আহ্বান জানিয়েছেন। 

কবির বক্তব্য, এমনটা করা হলেই তিনি বাঁচবেন, বাঁচবে শহরের মানুষ, বাঁচবে পৃথিবী। কিন্তু কবি তাঁর এই উদ্ধৃতিটির মধ্য দিয়ে শুধু সবুজ প্রকৃতির বিস্তারের আকাঙ্ক্ষাই প্রকাশ করেননি, বরং শহুরে মানুষের প্রকৃতিবিচ্ছিন্ন এবং প্রযুক্তিলগ্ন জীবনেরও সমালোচনা করেছেন। কবি যথার্থই অনুধাবন করেছেন যে, প্রকৃতির সন্তান মানুষ প্রকৃতি থেকে যত বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়বে, ততই সে ধ্বংসের পথে  এগিয়ে যাবে। একারণেই তিনি আহ্বান করেছেন প্রকৃতিদত্ত গাছ যেন মনুষ্যসৃষ্ট বাগানে রোপণ করা হয়।


প্রশ্ন  “শহরের অসুখ হাঁ করে কেবল সবুজ খায়”—কবির এই মন্তব্যের তাৎপর্য লেখো।

উত্তর। কবির মন্তব্যের তাৎপর্য: শক্তি চট্টোপাধ্যায় তাঁর ‘আমি দেখি’ কবিতায় প্রকৃতির প্রতি নিজের প্রবল আকর্ষণের কথা অত্যন্ত স্পষ্ট ভাষায় প্রকাশ করেছেন। কবি লক্ষ করেছেন, নাগরিক আগ্রাসন ধীরে ধীরে গ্রাস করেছে প্রকৃতিকে। শহরে নির্বিচারে চলেছে সবুজের হত্যালীলা। এই আগ্রাসনকেই কবি ‘শহরের অসুখ' বলেছেন, যা ধ্বংস করে চলেছে সবুজ প্রকৃতিকে। এই নগরায়ণের অসুখ থেকে মুক্তির পথ হিসেবে কবি গাছেরই সহায়তা চেয়েছেন। তিনি প্রকৃতিকে শহরের মধ্যে নতুনভাবে স্থাপন করতে চেয়েছেন। 

এই ইচ্ছা থেকেই কবির আবেদন—“গাছগুলো তুলে আনো, বাগানে বসাও”—কবিতার প্রথম পঙ্ক্তিতেই কবির প্রকৃতির ছোঁয়া পাওয়ার প্রবল আকাঙ্ক্ষা প্রকাশিত হয়েছে। এরই সঙ্গে জঙ্গলে দীর্ঘদিন না যাওয়ার আক্ষেপও কবির মনে তীব্র হয়েছে। “বহুদিন জঙ্গলে যাইনি” বলার সঙ্গে সঙ্গেই কবি লিখেছেন, “বহুদিন শহরেই আছি”। শহরের আর-এক বৈশিষ্ট্য ‘সবুজের অনটন'। নগরসভ্যতার বিকাশের শর্ত মেনেই কংক্রিটের জঙ্গলে সবুজকে বিদায় নিতে হয়। নাগরিক আড়ম্বর ও বিলাসের কারণে নির্বিচারে গাছ কাটা হয়। এভাবে ‘শহরের অসুখ’ গিলে খায় প্রকৃতির সবুজকে।


প্রশ্ন  “চোখ তো সবুজ চায়!/দেহ চায় সবুজ বাগান” – কবির এই মন্তব্যটির সার্থকতা কবিতা অবলম্বনে আলোচনা করো।

উত্তর। কবির মন্তব্যের সার্থকতা: কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের 'আমি দেখি’ কবিতাটি হল গাছকে ভালোবেসে, জীবনের প্রতিটি মুহূর্তে সেই গাছকে আঁকড়ে কবির বেঁচে থাকার ইচ্ছার প্রকাশ। এই বৃক্ষপ্রেম বা প্রকৃতির প্রতি ভালোবাসা তাঁর কবিতার একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য। “আমি মানবো সাপটে ধরবো নতুন বাগান, নতুন গাছটি/বেঁচে উঠবো সরস ঋজু রোদ্দুরে বৃষ্টিতে৷”—এই বেঁচে ওঠার জন্যই ‘আমি দেখি’ কবিতাতেও কবি গাছের জন্য আকুলতা প্রকাশ করেছেন, বাগানে গাছ দেখতে চেয়েছেন। কারণ শরীরের জন্য গাছের সবুজ সান্নিধ্য দরকার। জঙ্গলের মুক্তজীবনে বহুদিন না যেতে পারার দুঃখ থেকেই বাগানে গাছ দেখতে চেয়েছেন কবি। 

নাগরিক জীবনের ক্লান্তি আর বিষাদকে ভুলে থাকার জন্য, মানসিক সতেজতার জন্য গাছেদের একান্ত প্রয়োজন কবির। অন্য একটি কবিতায় কবি লিখেছিলেন – “খুঁটিয়ে দেখেছি বন, বনাঞ্চল, গাছের শিখরে/ ... আমোদ বিন্যস্ত থাকে লতায় পাতায়।” এই কারণেই কবি গাছেদের সান্নিধ্য চেয়েছেন। সবুজের বিস্তারে তাঁর চোখ আরাম খুঁজে পায়, শরীর সতেজ হয় আর মানসিক আরোগ্যলাভ সম্ভব হয়। এভাবেই জীবনজুড়ে গাছেদের জন্য কবির আকাঙ্ক্ষা তীব্রভাবে উচ্চারিত হয়েছে আলোচ্য কবিতায়।



প্রশ্ন ৬“গাছগুলো তুলে আনো, বাগানে বসাও” – এই মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে গাছেদের সম্পর্কে কবির মনোভাব ‘আমি দেখি’ কবিতা অবলম্বনে আলোচনা করো।

উত্তর গাছেদের সম্পর্কে কবির মনোভাব: প্রকৃতির প্রতি কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের যে আকর্ষণ ও ভালোবাসা, তারই প্রকাশ ঘটেছে ‘আমি দেখি’ কবিতায়। গাছ সেখানে কবির জীবনযাপনের প্রধান অবলম্বন। “আমার দরকার শুধু গাছ দেখা”—নিজের বেঁচে থাকার জন্য কবি গাছের সান্নিধ্য চেয়েছেন। অন্য একটি কবিতায় কবি লিখেছিলেন—“আমি মানবো সাপটে ধরবো নতুন বাগান, নতুন গাছটি/বেঁচে উঠবো সরস ঋজু রোদ্দুরে বৃষ্টিতে।” এই আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে সুর মিলিয়েই কবি যেন এই কবিতায় বলেছেন, তাঁর শরীরের জন্য গাছের সবুজ স্নেহস্পর্শ অত্যন্ত জরুরি। আরোগ্যের জন্য গাছের এই সবুজ ছোঁয়াটুকু তাঁর খুবই দরকার। গাছেদের প্রতি এই ভালোবাসা থেকেই কবি জঙ্গলের জন্য আকুলতা অনুভব করেছেন। 

নাগরিক জীবনে নিরন্তর যে বৃক্ষসংহার ঘটে, তা কবির মনে গভীর বিষাদের সৃষ্টি করে। নগরায়ণের ফলে “শহরের অসুখ হাঁ করে কেবল সবুজ খায়।” সবুজের এই অভাব দূর করার জন্যই জঙ্গল থেকে গাছ তুলে এনে বাগানে বসাতে বলেছেন কবি। তাঁর চোখ যেমন সবুজের মধ্যে শান্তি খোঁজে, তাঁর দেহও চায় সবুজ বাগানের সান্নিধ্য। তাই কবি বাগানে গাছ দেখতে চেয়েছেন। অর্থাৎ, শহরজীবনের যান্ত্রিকতা বা কৃত্রিমতায় ক্লান্ত কবি একদিকে তাঁর শরীরের সুস্থতার জন্য এবং অন্যদিকে মনের সতেজতার জন্য গাছেদের উপস্থিতি একান্তভাবে কামনা করেছেন।

উচ্চমাধ্যমিক বাংলা |‘আমি দেখি’ কবিতা|| MCQ, সংক্ষিপ্ত, এবং রচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর।


উচ্চমাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর| ‘আমি দেখি’ শক্তি চট্টোপাধ্যায়-এর (কবিতা)| HS Bengali Question and Answer নিচে দেওয়া হলো। এই দ্বাদশ শ্রেণীর বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর – WBCHSE Class 12 Bengali Question and Answer, Suggestion, Notes– ‘আমি দেখি’ শক্তি চট্টোপাধ্যায়-এর (কবিতা) থেকে বহুবিকল্পভিত্তিক, সংক্ষিপ্ত, অতিসংক্ষিপ্ত এবং রচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর (MCQ, Short, Descriptive Question and Answer) গুলি আগামী West Bengal Class 12th Bengali Examination – পশ্চিমবঙ্গ উচ্চমাধ্যমিক বাংলা পরীক্ষার জন্য খুব ইম্পর্টেন্ট ও গুরুত্ব পূর্ণ ভূমিকা করবে। 

WBCHSE Class 12th Bengali Suggestion  | উচ্চমাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর  –‘আমি দেখি’ শক্তি চট্টোপাধ্যায়-এর (কবিতা)  

WBCHSE HS Bengali Suggestion উচ্চমাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর –  ‘আমি দেখি’ শক্তি চট্টোপাধ্যায়-এর (কবিতা) প্রশ্ন উত্তর প্রশ্ন ও উত্তর।  ‘আমি দেখি’ শক্তি চট্টোপাধ্যায়-এর (কবিতা) HS Bengali Suggestion  উচ্চমাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর –  ‘আমি দেখি’ শক্তি চট্টোপাধ্যায়-এর (কবিতা)– প্রশ্ন উত্তর প্রশ্ন ও উত্তর ।

উচ্চমাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর   – ‘আমি দেখি’ শক্তি চট্টোপাধ্যায়-এর (কবিতা) MCQ প্রশ্ন উত্তর | WBCHSE Class 12 Bengali Question and Answer, Suggestion  উচ্চমাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর  –‘আমি দেখি’ শক্তি চট্টোপাধ্যায়-এর (কবিতা)  প্রশ্ন উত্তর প্রশ্ন ও উত্তর | ‘আমি দেখি’ শক্তি চট্টোপাধ্যায়-এর (কবিতা)  HS Bengali Suggestion

উচ্চমাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর  | দ্বাদশ শ্রেণির বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর  –  ‘আমি দেখি’ শক্তি চট্টোপাধ্যায়-এর (কবিতা)  প্রশ্ন উত্তর | HS Bengali Question and Answer Question and Answer, Suggestion 

উচ্চমাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর –  ‘আমি দেখি’ শক্তি চট্টোপাধ্যায়-এর (কবিতা) | উচ্চমাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর – ‘আমি দেখি’ শক্তি চট্টোপাধ্যায়-এর (কবিতা)– প্রশ্ন ও উত্তর । HS Bengali Question and Answer, Suggestion | HS Bengali Question and Answer Suggestion  | HS Bengali Question and Answer Notes  | West Bengal HS Class 12th Bengali Question and Answer Suggestion. 

HS Bengali Question and Answer Suggestions  | উচ্চমাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর – ‘আমি দেখি’ শক্তি চট্টোপাধ্যায়-এর (কবিতা) উচ্চমাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর|

HS Bengali Question and Answer  উচ্চমাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর –  ‘আমি দেখি’ শক্তি চট্টোপাধ্যায়-এর (কবিতা)  উচ্চমাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর  HS Bengali Question and Answer উচ্চমাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর  প্রশ্ন ও উত্তর –  ‘আমি দেখি’ শক্তি চট্টোপাধ্যায়-এর (কবিতা)  MCQ, সংক্ষিপ্ত, রোচনাধর্মী প্রশ্ন ও উত্তর| 

WB Class 12 Bengali Suggestion  | উচ্চমাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর   –  ‘আমি দেখি’ শক্তি চট্টোপাধ্যায়-এর (কবিতা) MCQ প্রশ্ন উত্তর প্রশ্ন ও উত্তর| HS Bengali Question and Answer Suggestion উচ্চমাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর –  ‘আমি দেখি’ শক্তি চট্টোপাধ্যায়-এর (কবিতা) MCQ প্রশ্ন ও উত্তর । HS Bengali Question and Answer Suggestion  উচ্চমাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.