উচ্চমাধ্যমিক বাংলা| ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতা|| MCQ, সংক্ষিপ্ত, এবং রচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর। |
Table of Content(toc)
উচ্চমাধ্যমিক বাংলা|| MCQ, Short, Descriptive Questions and Answers.
উচ্চমাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর| ‘মহুয়ার দেশ’ সমর সেন-এর কবিতা। MCQ, সংক্ষিপ্ত, অতিসংক্ষিপ্ত এবং রোচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর। HS Bengali Suggestions.
উচ্চমাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর| ‘মহুয়ার দেশ’ সমর সেন-এর কবিতা| HS Bengali Question and Answer নিচে দেওয়া হলো। এই দ্বাদশ শ্রেণীর বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর – WBCHSE Class 12 Bengali Question and Answer, Suggestion, Notes– ‘মহুয়ার দেশ’ সমর সেন-এর (কবিতা) থেকে বহুবিকল্পভিত্তিক, সংক্ষিপ্ত, অতিসংক্ষিপ্ত এবং রোচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর (MCQ, Short, Descriptive Question and Answer) গুলি আগামী West Bengal Class 12th Bengali Examination – পশ্চিমবঙ্গ উচ্চমাধ্যমিক বাংলা পরীক্ষার জন্য খুব ইম্পর্টেন্ট ও গুরুত্ব পূর্ণ ভূমিকা করবে।
উচ্চমাধ্যমিক বাংলা| ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতা|| MCQ, সংক্ষিপ্ত, এবং রচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর।
WB Class 12 Bengali Suggestion| উচ্চমাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর – ‘মহুয়ার দেশ’ সমর সেন -এর (কবিতা) MCQ প্রশ্ন উত্তর প্রশ্ন ও উত্তর| HS Bengali Question and Answer Suggestion উচ্চমাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর – ‘মহুয়ার দেশ’ সমর সেন-এর (কবিতা) MCQ প্রশ্ন ও উত্তর । HS Bengali Question and Answer Suggestion উচ্চমাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর।
উচ্চমাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর| HS Bengali Question and Answer.
- উচ্চমাধ্যমিক বাংলা || ‘আমি দেখি’ কবিতা প্রশ্ন ও উত্তর|
- উচ্চমাধ্যমিক বাংলা|| “শিকার" কবিতা' | MCQ, সংক্ষিপ্ত এবং রোচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর।
- উচ্চমাধ্যমিক বাংলা|| "কে বাঁচায় কে বাঁচে!|| MCQ, অতিসংক্ষিপ্ত এবং রচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর।
- উচ্চমাধ্যমিক বাংলা ||"ভাত" গল্প || MCQ, সংক্ষিপ্ত, এবং রচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর।
- উচ্চমাধ্যমিক বাংলা|| "ভারতবর্ষ" গল্প || MCQ, সংক্ষিপ্ত, এবং রচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর।
- উচ্চমাধ্যমিক বাংলা||‘রূপনারানের কূলে' কবিতা| MCQ, সংক্ষিপ্ত,এবং রচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর।
- উচ্চমাধ্যমিক বাংলা| ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতা|| MCQ, সংক্ষিপ্ত, এবং রচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর।
Today Gk All Exams: এর পক্ষ সকলকে অসংখ ধ্যনবাদ। আমাদের এই ওয়েবসাইটে ভিজিট করার জন্য। আমাদের এই ওয়েবসাইটটি তোমাদের ভালোলাগলে অবশ্যই Subscribe করবেন এবং বন্ধু-বান্ধব দের কাছে শেয়ার করবেন।বন্ধুরা মনে রাখবেন আমাদের ওয়েবসাইট URL হলো-www.todaygkallexams.com
Dear students: তোমরা যারা উচ্চমাধ্যমিকের সাজেশান খোঁজার চেষ্টা করছো তাদেরকে বলবো তোমরা সঠিক ওয়েবসাইটে ভিজিট করেছো। আমরা এখানে উচমাধমিকের অধ্যায় ভিত্তিক সাজেশন নিয়ে এসেছি। আজকে আমরা উচ্চমাধ্যমিকের ‘মহুয়ার দেশ’ সমর সেন -এর (কবিতা) লেখা, থেকে বহু বিকল্পভিত্তিক, সংক্ষিপ্ত, অতিসংক্ষিপ্ত এবং রোচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর নিয়ে এসেছি যা আগামী দিনে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার জন্য খুবই গুরুত্ব পূর্ণ।
উচ্চমাধ্যমিক বাংলা|| ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতা- বহুবিকল্পীয় প্রশ্ন [MCQ] ও উত্তর
১. ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতাটি কোন্ কাব্যগ্রন্থ থেকে নেওয়া?- (ক) নানাকথা (খ) তিনপুরুষ (গ) খোলা চিঠি (ঘ) কয়েকটি কবিতা
২. ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতাটি রচিত হয়- (ক) ১৯৩৬ খ্রিস্টাব্দে (খ) ১৯৩৭ খ্রিস্টাব্দে (গ) ১৯৩৮ খ্রিস্টাব্দে (ঘ) ১৯৩৯ খ্রিস্টাব্দে
৩. সন্ধ্যার জলস্রোতে উজ্জ্বল আলোর স্তম্ভ এঁকে দেয় কোন্ সূর্য?- (ক) উদীয়মান সূর্য (খ) অস্তায়মান সূর্য (গ) ক্লান্ত সূর্য (ঘ) অলস সূর্য
৪. অলস সূর্য আলোর স্তম্ভ এঁকে দেয়-(ক )রাতের আকাশে খ) সন্ধ্যার জলস্রোতে (গ) অন্ধকারের ধূসর ফেনায় (ঘ) গলিত সোনায়
৫. ‘অলস সূর্য’ বলতে বোঝানো হয়েছে- (ক) অর্ধেক সূর্য (খ) অস্তগামী সূর্য (গ) অকেজো সূর্য (ঘ) কোনোটিই নয়
৬. অলস সূর্য এঁকে দিয়ে যায়—(ক) সৌরকিরণ আলোকরেখা (গ) আলোর স্তম্ভ (ঘ) ছায়াপথ
৭. উজ্জ্বল আলোর স্তম্ভ ছিল—(ক) গলিত সোনার মতো (খ) সন্ধ্যার ল্যাম্পপোস্টের মতো (গ) মেঘলা বিকেলের মতো (ঘ) দেবদারু গাছের মতো
৮. “আর আগুন লাগে”—কোথায় আগুন লাগে?- (ক) জলের ওপরে। (খ) জলের অন্ধকারে (গ) নদীতে (ঘ) ঝরনার জলস্রোতে
৯. জলের অন্ধকারে ধূসর ফেনায়- (ক) জ্যোৎস্না পড়ে (খ) রুপোলি মাছদের দেখা যায় (গ) আগুন লাগে (ঘ) নৌকা ভাসে
১০. “ধোঁয়ার বঙ্কিম নিঃশ্বাস ঘুরে-ফিরে আসে”- (ক) নির্জন নিঃসঙ্গতার মতো (খ) উজ্জ্বল স্তব্ধতার মতো (গ) সমুদ্রের দীর্ঘশ্বাসের মতো (ঘ) শীতের
দুঃস্বপ্নের মতো
১১. ‘ঘুরে ফিরে ঘরে আসে’ কী?- (ক) মহুয়া ফুলের গন্ধ (খ) ধোঁয়ার বঙ্কিম নিশ্বাস (গ) কয়লাখনির শব্দ (ঘ) ধুলোর কলঙ্ক
১২. “...অনেক দূরে আছে..." -অনেক দূরে যা আছে- (ক) মহুয়ার দেশ (খ) কয়লাখনি (গ) সূর্য (ঘ) কবির বাসা
১৩. মহুয়ার দেশ হল—(ক) মেঘমদির (খ) দেবদারু আচ্ছাদিত (গ) সবুজ (ঘ) ছায়াবৃত
১৪. ‘মেঘ-মদির মহুয়ার দেশ’ কোথায় আছে?- (ক) অনেক, অনেক দূরে (খ) খুব খুব কাছে (গ) পথের দু-ধারে (ঘ) নির্জন অরণ্যে
১৫. “পথের দুধারে ছায়া ফেলে।” - (ক) দেবদারু গাছ (খ) মহুয়া গাছ (গ) শাল গাছ (ঘ) তাল গাছ
১৬. মহুয়ার দেশে দেবদারু গাছ ছায়া ফেলে কোথায়?- (ক) শালের বনে খ) হিজলের বনে (গ) পাহাড়ের গায়ে (ঘ) পথের দু-ধারে
১৭. ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় কবি রহস্য খুঁজে পেয়েছেন- (ক) দেবদারুর বনে (খ) সন্ধ্যার জলস্রোতে। (গ) মহুয়ার বনে (ঘ) নিবিড় অন্ধকারে
১৮. ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় রাতের নির্জন নিঃসঙ্গতাকে আলোড়িত করে- (ক) নিশাচরের কোলাহল (খ) শিকারির পদসঞ্চার (গ) আনাগোনা।(ঘ) সমুদ্রের দীর্ঘশ্বাস
১৯. রাত্রের নির্জন নিঃসঙ্গতাকে সমুদ্রের দীর্ঘশ্বাস করে—(ক) আলোড়িত (খ) আন্দোলিত (গ) জীবন্ত ঘ) প্রফুল্ল
২০. মহুয়ার গন্ধ নেমে আসবে- ক) কবির দেহের উপর (খ) কবির ক্লান্তির উপর (গ) কবির বাগানের উপর (ঘ) মহুয়ার দেশে
২১. “আমার ক্লান্তির উপরে ঝরুক...’ক) বকুল ফুল (খ) মহুয়া ফুল (গ) শিউলি ফুল (ঘ) এদের কোনোটিই নয়
২২. “মেঘ-মদির মহুয়ার দেশ” আছে-(ক) খুব, খুব কাছে (খ) অনেক, অনেক দূরে (গ) নিবিড় অরণ্যে (ঘ) প্রান্তরের শেষে
২৩. মহুয়ার গন্ধ অবসান ঘটাবে—(ক) বিষণ্নতার (খ) উৎকণ্ঠার (গ) আনন্দের (ঘ) ক্লান্তির
উচ্চমাধ্যমিক বাংলা| ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতা| সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর।
১. “অলস সূর্য দেয় এঁকে”—অলস সূর্য কী এঁকে দেয়?
উঃ→ সমর সেন রচিত 'মহুয়ার দেশ’ কবিতায় অলস সূর্য গলিত সোনার মতো উজ্জ্বল আলোর স্তম্ভ এঁকে দেয়।
২. “অলস সূর্য দেয় এঁকে”—অলস সূর্য কখন কোথায় এঁকে দেয়?
উঃ→ সমর সেনের ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় অলস সূর্য সন্ধ্যার জলস্রোতে এঁকে দেয়।
৩. “অলস সূর্য দেয় এঁকে”—সূর্যকে অলস বলার কারণ কী?
উঃ→ সন্ধ্যার অস্তগামী সূর্য দিনের কাজ শেষ করে বিশ্রামের অপেক্ষায় থাকে বলে ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় কবি সমর সেন সূর্যকে অলস বলে সম্বোধন করেছেন।
৪. “আর আগুন লাগে...”—কখন কোথায় আগুন লাগে?
উঃ→ সমর সেনের ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় জলের অন্ধকারে ধূসর ফেনায় আগুন লাগে।
৫. ..জলের অন্ধকারে ধূসর ফেনায়।”—সেখানে কী ঘটে যায় ?
উঃ→ সমর সেনের ‘মহুয়ার দেশ' কবিতায় জলের অন্ধকারে ধূসর ফেনা অস্তগামী সূর্যের আলোয় লাল হয়ে ওঠে। সেই দৃশ্য দেখে মনে হয় আগুন লেগেছে।
৬. “সেই উজ্জ্বল স্তব্ধতায়”—কীসের কথা বলা হয়েছে?
উঃ→ সমর সেন রচিত ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় অস্তগামী সূর্যের আলোয় জলের অন্ধকারে ধূসর ফেনায় যে আগুন লাগে, ‘উজ্জ্বল স্তব্ধতা’ বলতে তার কথাই বোঝানো হয়েছে।
৭. “সেই উজ্জ্বল স্তব্ধতায়”—‘উজ্জ্বল স্তব্ধতা'-র কথা কেন বলা হয়েছে?
উঃ→ একদিকে অস্তগামী সূর্য অন্ধকারের আগমন ঘটিয়ে স্তব্ধতা এনেছে, অন্যদিকে তার রক্তিম আভা সৃষ্টি করেছে উজ্জ্বলতার—এ কারণেই উদ্ধৃত অংশে ‘উজ্জ্বল স্তব্ধতা’-র কথা বলা হয়েছে।
৮. “সেই উজ্জ্বল স্তব্ধতায়”—‘উজ্জ্বল স্তব্ধতায়’ কী ঘটে?
উঃ→ সমর সেনের ‘মহুয়ার দেশ' কবিতায় উজ্জ্বল স্তব্ধতায় ধোঁয়ার বঙ্কিম নিশ্বাস শীতের দুঃস্বপ্নের মতো ঘুরে-ফিরে ঘরে আসে।
৯. “ধোঁয়ার বঙ্কিম নিঃশ্বাস ঘুরে ফিরে ঘরে আসে”—‘ধোঁয়ার বঙ্কিম নিঃশ্বাস' বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
উঃ→ কবি সমর সেন রচিত ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় ‘ধোঁয়ার বঙ্কিম নিঃশ্বাস’ বলতে নাগরিক সভ্যতার দূষণকে বোঝানো হয়েছে।
১০. ‘ধোঁয়ার বঙ্কিম নিঃশ্বাস’ কীভাবে কবির কাছে আসে ?
উঃ→ কবিতায় ‘ধোঁয়ার বঙ্কিম নিঃশ্বাস’ কবি সমর সেনের কাছে শীতের দুঃস্বপ্নের মতো ঘুরে-ফিরে আসে।
১১. “...ঘুরে ফিরে ঘরে আসে” –কার কথা বলা হয়েছে?
উঃ→ ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতার উদ্ধৃত অংশে ‘ধোঁয়ার বঙ্কিম নিঃশ্বাস’ অর্থাৎ শিল্পসভ্যতার দূষণের ঘুরে-ফিরে আসার কথা বলা হয়েছে।
১২. শীতের দুঃস্বপ্নের মতো’ কে নেমে আসে?
উঃ→ ধোঁয়ার বঙ্কিম নিশ্বাস শীতের দুঃস্বপ্নের মতো নেমে আসে।
১৩. “অনেক, অনেক দূরে আছে...”—কে বা কী অনেক দূরে আছে?
উঃ→ ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় কবি সমর সেন বলেছেন মেঘমদির মহুয়ার দেশ অনেক দূরে আছে।
১৪. “অনেক, অনেক দূরে আছে...”—সেই অনেক দূরে কী ঘটে?
উঃ→ ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় অনেক দূরে মহুয়ার দেশে পথের দু-ধারে দেবদারু গাছের দীর্ঘ রহস্য ছায়া ফেলে। দূর সমুদ্রের দীর্ঘশ্বাস রাতের নির্জন নিঃসঙ্গতাকে আলোড়িত করে।
১৫. মহুয়ার দেশ কবির কাছে কীভাবে উপলব্ধ হয়েছিল?
উঃ→ মেঘমদির মহুয়ার দেশ কবির কাছে নাগরিক ক্লান্তি থেকে মুক্তির আশ্রয় হিসেবে উপলব্ধ হয়েছিল।
১৬. “মেঘ-মদির মহুয়ার দেশ’ বলার কারণ কী?
উঃ→ দূষিত নাগরিক জীবনের যান্ত্রিকতার বিপরীতে সাঁওতাল পরগনার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের মায়াময়তাকে ফুটিয়ে তুলতেই কবি সমর সেন এই স্থানকে ‘মেঘ-মদির মহুয়ার দেশ’ রূপে অভিহিত করেছেন।
১৭. ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় কবি নিজেকে কীভাবে উপস্থাপিত করেছেন?
উঃ→ ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় কবি নিজেকে নগরজীবনের ক্লান্ত মানুষের প্রতীক হিসেবে উপস্থাপিত করেছেন।
১৮. “সমস্তক্ষণ সেখানে পথের দুধারে... ‘সেখানে' বলতে কোথাকার কথা বলা হয়েছে?
উঃ→ সমর সেনের ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় ‘সেখানে’ বলতে মহুয়ার দেশের কথা বলা হয়েছে।
১৯. “দেবদারুর দীর্ঘ রহস্য”—বলতে কী বোঝ?
উঃ→ সমর সেনের ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় ‘দেবদারুর দীর্ঘ রহস্য’ বলতে দেবদারু গাছের দীর্ঘ ছায়াময় বিস্তারকে বোঝানো হয়েছে।
২০. ‘দেবদারুর দীর্ঘ রহস্য' কোথায় ছায়া ফেলে?
উঃ→ কবি সমর সেন রচিত ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় ‘দেবদারুর দীর্ঘ রহস্য’ সুদূর মহুয়ার দেশে পথের দু-ধারে ছায়া ফেলে।
২১. “...দূর সমুদ্রের দীর্ঘশ্বাস”— দূর সমুদ্রের দীর্ঘশ্বাস’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
উঃ→ সমর সেনের ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় ‘দূর সমুদ্রের দীর্ঘশ্বাস’ বলতে রাতের নির্জন নিঃসঙ্গতাকে আলোড়িত করা সমুদ্রের গর্জনকে বোঝানো হয়েছে।
২২. “...দূর সমুদ্রের দীর্ঘশ্বাস”—‘দূর সমুদ্রের দীর্ঘশ্বাস’ কী করে?
উঃ→ সমর সেনের ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় দূর সমুদ্রের দীর্ঘশ্বাস রাত্রের নির্জন নিঃসঙ্গতাকে আলোড়িত করে।
২৩. কবি সমর সেন তাঁর ক্লান্তির উপরে কার ঝরে পড়া এবং কার নেমে আসার প্রার্থনা করেছেন?
উঃ→ কবি সমর সেন তাঁর ক্লান্তির উপরে মহুয়া ফুলের ঝরে পড়া এবং মহুয়ার গন্ধ নেমে আসার প্রার্থনা করেছেন।
উচ্চমাধ্যমিক বাংলা| ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতা| রচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর।
প্রশ্ন ১। “মাঝে মাঝে সন্ধ্যার জলস্রোতে/অলস সূর্য দেয় এঁকে”—অলস সূর্য কী এঁকে দেয়? মন্তব্যটি ব্যাখ্যা করো। এই দৃশ্য কবিচেতনায় কোন্ ভাবনার জন্ম দেয়? ১+২+২
উত্তর। অঙ্কিত বিষয়: কবি সমর সেনের ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় ‘অলস' সূর্য’ সন্ধ্যার জলস্রোতে এঁকে দেয় গলিত সোনার মতো উজ্জ্বল আলোর স্তম্ভ।
মন্তব্যের ব্যাখ্যা: সন্ধ্যার অস্তগামী সূর্য কবির কল্পনায় হয়েছে ‘অলস সূর্য”। কবির মনে হয়েছে দিনের অবসান যেন সূর্যের আলস্যকেই নিশ্চিত করেছে। নদীর জলে প্রতিফলিত সূর্যের রশ্মিকে কবির মনে হয়েছে গলিত সোনার মতো উজ্জ্বল আলোর স্তম্ভ। সূর্যের এই আলো যেন জলের অন্ধকারের ধূসর ফেনায় আগুন লাগিয়ে দেয়। এইভাবে নাগরিক জীবনের ধূলিধূসর পরিবেশেও অস্তগামী সূর্য সৌন্দর্যের মায়াময় আবেশ তৈরি করে।
কবির ভাবনা: শহরজীবনে সৌন্দর্যের এই আবহ দীর্ঘস্থায়ী হয় না। দূষণক্লান্ত শহরে তাই ধোঁয়ার বঙ্কিম নিশ্বাস শীতের দুঃস্বপ্নের মতো ঘুরে-ফিরে আসে। আর এর সূত্র ধরেই কবির মন পৌঁছে যায় অনেক, অনেক দূরে মেঘমদির মহুয়ার দেশে। সেখানে পথের দু-ধারে ছায়া-ফেলা দেবদারুর দীর্ঘ রহস্য আর রাত্রের নির্জন নিঃসঙ্গতাকে আলোড়িত করা দূর সমুদ্রের দীর্ঘশ্বাস কবিকে আচ্ছন্ন করে রাখে। নগরজীবনে ক্লান্ত-অবসন্ন কবি কামনা করেন— “আমার ক্লান্তির উপরে ঝরুক মহুয়া-ফুল,/ নামুক মহুয়ার গন্ধ।”
প্রশ্ন ২। “আর আগুন লাগে জলের অন্ধকারে ধূসর ফেনায়।”—কীসের কথা বলা হয়েছে? এর ফলে কী ঘটে? এই অবস্থায় কবি কীসের প্রত্যাশা করেন? ১+২+২
উত্তর » উদ্দিষ্ট কথা: সমর সেনের ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় প্রশ্নোদ্ধৃত অংশে অস্তগামী সূর্যের কথা বলা হয়েছে। কবির কথায়, অলস সূর্য সন্ধ্যার জলস্রোতে যে ‘গলিত সোনার মতো উজ্জ্বল আলোর স্তম্ভ’ আঁকে, তারই আগুন লাগে জলের অন্ধকারে ধূসর ফেনায়।
পরিণতি: সন্ধ্যার জলস্রোতে অস্তগামী সূর্যের আলো তৈরি করে দেয় এক উজ্জ্বল স্তব্ধতা। একদিকে সূর্যের বিদায়মুহূর্তে অন্ধকারের আগমন স্তব্ধতা ডেকে আনে, অন্যদিকে তার রক্তিম আভা সৃষ্টি করে এক মায়াময় উজ্জ্বলতার। কিন্তু সেই মায়াময়তার আবেশ যেন ছিন্ন হয়ে যায় নাগরিক পরিবেশের প্রতিকূলতায়। শীতের দুঃস্বপ্নের মতো সেখানে ঘুরে-ফিরে আসে ধোঁয়ার বঙ্কিম নিশ্বাস। নগরজীবনের বিষাক্ত পরিবেশে খণ্ডিত হয় সৌন্দর্যের বাতাবরণ।
কবির প্রত্যাশা: এই অবস্থায় কবির চেতনায় আসে অনেক দূরের মেঘমদির ‘মহুয়ার দেশ'। সেখানে সারাক্ষণ পথের দু-ধারে ছায়া ফেলে দেবদারুর দীর্ঘ রহস্য আর দূর সমুদ্রের গর্জন রাত্রের নির্জন নিঃসঙ্গতাকে আলোড়িত করে। সেই নির্মল প্রকৃতির সান্নিধ্যে কবি নাগরিক জীবনের অবসাদ থেকে মুক্তি চান। তাই কবি কামনা করেন—“আমার ক্লান্তির উপরে ঝরুক মহুয়া ফুল,/নামুক মহুয়ার গন্ধ।” কবি চান তাঁর শরীরে মহুয়ার মাদকতা আবেশ ছড়াক, চেতনায় থাক মহুয়ার গন্ধ।
প্রশ্ন ৩। “সেই উজ্জ্বল স্তব্ধতায়/ ধোঁয়ার বঙ্কিম নিঃশ্বাস ঘুরে ফিরে ঘরে আসে/শীতের দুঃস্বপ্নের মতো।”—মন্তব্যটির তাৎপর্য আলোচনা করো।
উত্তর » তাৎপর্য: সমর সেনের ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতা নগরজীবনের ধূসর পটভূমিতে শান্তির নিশ্চিত আশ্রয়-সন্ধানের কথাই তুলে ধরেছে।
প্রকৃতির অসামান্য প্রকাশ: এই নগরজীবনের চারপাশেও সূর্য অস্ত যাওয়ার সময়ে প্রকৃতির অসামান্য প্রকাশ ঘটে। সন্ধ্যার জলস্রোতে তখন অলস সূর্য এঁকে দেয় ‘গলিত সোনার মতো উজ্জ্বল আলোর স্তম্ভ’। জলের অন্ধকারে ধূসর ফেনায় অস্তগামী সূর্যের মৃদু আলো যেন আগুন জ্বালিয়ে দিয়ে যায়।
সৌন্দর্যের স্থায়িত্ব: কিন্তু নগরজীবনের ধূসর পরিবেশে এই সৌন্দর্য চিরস্থায়ী হয় না, অত্যন্ত ক্ষণিকের এই মায়াময় পরিবেশের পরেই সেখানে ঘুরে-ফিরে আসে বিষাক্ত ধোঁয়ার আবরণ। কবির কাছে তা শীতের দুঃস্বপ্নের মতো। এই নগরজীবনের ভয়াবহতা থেকে কবি মুক্তি চান।
মুক্তির সন্ধান: এই মুক্তির সন্ধানেই কবি তাঁর চেতনার মধ্যে মহুয়ার দেশকে খোঁজেন। তিনি প্রার্থনা করেন—“আমার ক্লান্তির উপরে ঝরুক মহুয়া-ফুল।” কিন্তু এই প্রার্থনা তাঁর জীবনের বাস্তবতাকে পালটায় না। সর্বগ্রাসী যন্ত্রসভ্যতা মহুয়ার দেশেও প্রভাব ফেলে। শিশিরভেজা সকালে মানুষের শরীরে লেগে থাকে ধুলোর কলঙ্ক। ক্লান্ত দুঃস্বপ্ন ঘিরে থাকে তাদের।
শেষের কথা: এভাবেই কবি ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় নাগরিক জীবনের বিবর্ণতা আর হতাশার ছবি তুলে ধরেছেন। কল্পনাবিলাস আর স্বপ্নময়তা এভাবেই রুক্ষ বাস্তবের আঘাতে বাধাপ্রাপ্ত হয়।
প্রশ্ন ৪। “ঘুমহীন তাদের চোখে হানা দেয়/কীসের ক্লান্ত দুঃস্বপ্ন।” মন্তব্যটির প্রেক্ষাপট আলোচনা করো।
উত্তর। মন্তব্যের প্রেক্ষাপট: সমর সেন তাঁর ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় নগরজীবনের ধূসরতা ও যান্ত্রিকতায় ক্লান্ত মানুষের যন্ত্রণাকে ফুটিয়ে তুলেছেন।
প্রকৃতির রহস্যময়তা: প্রকৃতির নির্মল পটভূমিকে এখানে বিবর্ণ করে দেয় ‘ধোঁয়ার বঙ্কিম নিঃশ্বাস'। এখান থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্যই কবিকে আকর্ষণ করে মেঘমদির মহুয়ার দেশ, যেখানে পথের দু-পাশে ছায়া ফেলে রহস্যময় দেবদারু গাছের সারি। কবি আকাঙ্ক্ষা করেন যে, তাঁর ক্লান্তির উপরে ঝরুক মহুয়া ফুল। তাঁর চেতনায় ছড়াক স্নিগ্ধ আবেশ।
যন্ত্রসভ্যতার বিপন্নতা: কিন্তু নগরজীবনের সর্বগ্রাসী যান্ত্রিকতায় তার কোনো সন্ধানই পান না কবি।বরং তাঁর কানে আসে মহুয়া বনের ধারে কয়লাখনির প্রবল শব্দ। শিশিরে ভেজা সবুজ সকালেও মহুয়ার দেশের অবসন্ন মানুষদের শরীরে লেগে থাকে ধুলোর কলঙ্ক। তাদের ঘুমহীন চোখে আজও ক্লান্ত দুঃস্বপ্ন জেগে থাকে। ‘কীসের’ শব্দটি উল্লেখের দ্বারা কবি অনিশ্চয়তাকে বোঝাতে চাইলেও এটা স্পষ্ট যে, তাঁর স্বপ্নের মহুয়ার দেশও আজ যন্ত্রসভ্যতার শিকার। আর তারই বিপন্নতা হানা দেয় সেখানকার মানুষদের দুঃস্বপ্নে।
মুক্তিহীন জীবন: যন্ত্রসভ্যতার ক্ষয়, বিকৃতি আর যান্ত্রিকতার ক্লান্তি থেকে মুক্তি পায় না স্বপ্নের মহুয়ার দেশও। সেই পরিত্রাণহীন জীবনকেই সমর সেন তাঁর ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় তুলে ধরেছেন।
প্রশ্ন ৫। “ঘুমহীন তাদের চোখে হানা দেয়/কিসের ক্লান্ত দুঃস্বপ্ন।” কাদের কথা বলা হয়েছে? তাদের ঘুমহীন চোখে ক্লান্ত দুঃস্বপ্ন হানা দেয় কেন? ১+৪
উত্তর। উদ্দিষ্ট ব্যক্তিসমূহ: সমর সেনের ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতা থেকে উদ্ধৃত এই উক্তিটিতে মহুয়ার দেশের কয়লাখনির অবসন্ন শ্রমিকদের কথা বলা হয়েছে।
ঘুমহীন চোখে ক্লান্ত দুঃস্বপ্নের হানা দেওয়ার কারণ:
নগরজীবন থেকে মুক্তি: সমর সেন তাঁর ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় নগরজীবনের ধূসরতা ও যান্ত্রিকতায় ক্লান্ত মানুষের যন্ত্রণাকে ফুটিয়ে তুলেছেন। এখান থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্যই কবিকে আকর্ষণ করে মেঘমদির মহুয়ার দেশ, যেখানে পথের দু-পাশে ছায়া ফেলে রহস্যময় দেবদারু গাছের সারি।
প্রকৃতির বুকে যন্ত্রসভ্যতা: কবি আকাঙ্ক্ষা করেন যে, তাঁর ক্লান্তির উপরে মহুয়া ফুল ঝরে পড়ুক। তাঁর চেতনায় ছড়াক স্নিগ্ধ আবেশ। কিন্তু এখানকার সর্বগ্রাসী যান্ত্রিকতায় তার কোনো সন্ধানই পান না কবি। বরং তাঁর কানে আসে মহুয়া বনের ধারে কয়লাখনির প্রবল শব্দ। শিশিরে ভেজা সবুজ সকালে মহুয়ার দেশের অবসন্ন মানুষদের শরীরেও লেগে থাকে ধুলোর কলঙ্ক। তাঁর স্বপ্নের মহুয়ার দেশও যে আজ যন্ত্রসভ্যতার শিকার। আর তারই বিপন্নতা হানা দেয়। ক্লান্তি থেকে মুক্তি পায় না স্বপ্নের মহুয়ার দেশও। একারণেই তাদের ঘুমহীন সেখানকার মানুষদের দুঃস্বপ্নে। যন্ত্রসভ্যতার ক্ষয়, বিকৃতি আর যান্ত্রিকতার চোখে ক্লান্ত দুঃস্বপ্ন হানা দেয়।
উচ্চমাধ্যমিক বাংলা |‘‘মহুয়ার দেশ’ কবিতা || MCQ, সংক্ষিপ্ত, এবং রোচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর।
উচ্চমাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর| ‘মহুয়ার দেশ’ সমর সেন-এর (কবিতা)| HS Bengali Question and Answer নিচে দেওয়া হলো। এই দ্বাদশ শ্রেণীর বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর – WBCHSE Class 12 Bengali Question and Answer, Suggestion, Notes– ‘মহুয়ার দেশ’ সমর সেন-এর (কবিতা) থেকে বহুবিকল্পভিত্তিক, সংক্ষিপ্ত, অতিসংক্ষিপ্ত এবং রোচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর (MCQ, Short, Descriptive Question and Answer) গুলি আগামী West Bengal Class 12th Bengali Examination – পশ্চিমবঙ্গ উচ্চমাধ্যমিক বাংলা পরীক্ষার জন্য খুব ইম্পর্টেন্ট ও গুরুত্ব পূর্ণ ভূমিকা করবে।
WBCHSE Class 12th Bengali Suggestion | উচ্চমাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর –‘মহুয়ার দেশ’ সমর সেন-এর (কবিতা)
WBCHSE HS Bengali Suggestion উচ্চমাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর – ‘মহুয়ার দেশ’ সমর সেন-এর (কবিতা) প্রশ্ন উত্তর প্রশ্ন ও উত্তর। ‘মহুয়ার দেশ’ সমর সেন-এর (কবিতা) HS Bengali Suggestion উচ্চমাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর – ‘মহুয়ার দেশ’ সমর সেন-এর (কবিতা)– প্রশ্ন উত্তর প্রশ্ন ও উত্তর ।
উচ্চমাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর – ‘মহুয়ার দেশ’ সমর সেন-এর (কবিতা) MCQ প্রশ্ন উত্তর | WBCHSE Class 12 Bengali Question and Answer, Suggestion উচ্চমাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর – ‘মহুয়ার দেশ’ সমর সেন-এর (কবিতা) প্রশ্ন উত্তর প্রশ্ন ও উত্তর | ‘মহুয়ার দেশ’ সমর সেন-এর (কবিতা) HS Bengali Suggestion
উচ্চমাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর | দ্বাদশ শ্রেণির বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর – ‘মহুয়ার দেশ’ সমর সেন-এর (কবিতা) প্রশ্ন উত্তর | HS Bengali Question and Answer Question and Answer, Suggestion
উচ্চমাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর – ‘মহুয়ার দেশ’ সমর সেন-এর (কবিতা) | উচ্চমাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর – ‘মহুয়ার দেশ’ সমর সেন -এর (কবিতা)– প্রশ্ন ও উত্তর । HS Bengali Question and Answer, Suggestion | HS Bengali Question and Answer Suggestion | HS Bengali Question and Answer Notes | West Bengal HS Class 12th Bengali Question and Answer Suggestion.
HS Bengali Question and Answer Suggestions | উচ্চমাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর – ‘মহুয়ার দেশ’ সমর সেন-এর (কবিতা) উচ্চমাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর|
HS Bengali Question and Answer উচ্চমাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর – ‘মহুয়ার দেশ’ সমর সেন-এর (কবিতা) উচ্চমাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর HS Bengali Question and Answer উচ্চমাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর প্রশ্ন ও উত্তর – ‘মহুয়ার দেশ’ সমর সেন -এর (কবিতা) MCQ, সংক্ষিপ্ত, রোচনাধর্মী প্রশ্ন ও উত্তর|
WB Class 12 Bengali Suggestion | উচ্চমাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর – ‘মহুয়ার দেশ’ সমর সেন-এর (কবিতা) MCQ প্রশ্ন উত্তর প্রশ্ন ও উত্তর| HS Bengali Question and Answer Suggestion উচ্চমাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর – ‘মহুয়ার দেশ’ সমর সেন-এর (কবিতা) MCQ প্রশ্ন ও উত্তর । HS Bengali Question and Answer Suggestion উচ্চমাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন ও উত্তর।
If you have any doubts or questions, please let me know.... যদি আপনার কোনও সন্দেহ বা প্রশ্ন থাকে তবে দয়া করে আমাকে জানান.....