Type Here to Get Search Results !

বাঁকুড়া জেলার পরিচিতি|| Bankura GK Questions| বাঁকুড়া সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর।

বাঁকুড়া জেলার পরিচিতি|| Bankura GK Questions| বাঁকুড়া সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর।
    বাঁকুড়া জেলার পরিচিতি|| Bankura GK Questions| বাঁকুড়া সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর। 

বাঁকুড়া জেলার পরিচিতি|| Bankura GK Questions and Answers| বাঁকুড়া সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর। 

বাঁকুড়া জেলার পরিচিতি|| Bankura GK Mcq Questions- সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর। বাঁকুড়া জেলার  আয়তন, জনসংখ্যা, সাক্ষরতা হার, জনসংখ্যার ঘনত্ব, হাসপাতালের সংখ্যা, গ্রাম পঞ্চায়েত  সংখ্যা, পঞ্চায়েত সমিতি, আসন সংখ্যা, জেলা পরিষদ, আসন সংখ্যা এই সমস্ত গুরুত্ব পূর্ণ তথ্য সম্পর্কে।    

Bankura Mcq Gk Bengali| Previous Questions and Answers| Like Railway, Group-c, d, UPSC, WBPSC, POLICE, Primary Tet  SSC, SBI Banking, IBPS, IAS, NTSE, CLAT, RRB, UPPSC, RPSC, GPSC,  MPSC, MPPSC, and other states civil services. Most of the students search on the internet for Bengali GK| Bankura District| Bankura Mcq Gk question in Bengali| Gk in Bangali| Gk Questions.   

আপনারা কি পশ্চিমবঙ্গের বাঁকুড়া জেলার সম্পর্কে জানার চেষ্টা করছেন, তাহলে বলবো আপনারা সঠিক ওয়েবসাইটে ভিজিট করেছেন। আমরা এখানে বাঁকুড়া জেলা সম্পর্কে সমস্ত তথ্য নিচে দিয়ে দেওয়া হলো। মনে রাখবেন আমাদের ওয়েবসাইট URL- www.todaygkallexams.com- এবং সাইট নাম হলো - Today Gk All Exams. 

Today Gk All Exams- ওয়েবসাইটে ভিজিট করার জন্য তোমাদের সকলকে অসংখ ধন্যবাদ।এখানে আমরা আমাদের পশ্চিমবঙ্গের বাঁকুড়া জেলার সম্পর্কে জানার চেষ্টা করবো। বাঁকুড়া জেলার  আয়তন, জনসংখ্যা, সাক্ষরতা হার, জনসংখ্যার ঘনত্ব, হাসপাতালের সংখ্যা, গ্রাম পঞ্চায়েত  সংখ্যা,  পঞ্চায়েত সমিতি, আসন সংখ্যা, জেলা পরিষদ, আসন সংখ্যা এই সমস্ত গুরুত্ব পূর্ণ তথ্য সম্পর্কে জানার জন্য আমাদের এই ব্লগ পোস্টি সম্পূর্ণ পড়তে থাকুন, সমস্ত রকম সরকারি-বেসরকারি পরীক্ষাতে এই সমস্ত প্রশ্ন পরতেপারে বা চাকরির ইন্টারভিউতে এই প্রশ্ন গুলি জিজ্ঞাসা করতে পারে। আমাদের এ পোস্টি ভালো লাগলে অবশ্য পোস্টটি শেয়ার করবেন আপনার বন্ধুবান্ধবের কাছে।

বাঁকুড়া জেলার পরিচিতি|| Bankura GK Questions| বাঁকুড়া সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর। 

*আয়তন (বর্গকিমি) : ৬,৮৮২। *জনসংখ্যা : ৩১,৯১,৮২২। *পুরুষ (জন) : ১৬,৩৬,০০২।*মহিলা (জন) : ১৫,৫৬,৬৯ত্।*জনসংখ্যার ঘনত্ব (প্রতি বর্গকিমিতে): ৪৬৪।*শহরবাসী (শতাংশ) : ৭.৩৭। *সাক্ষরতা (শতাংশ) : ৬৩.৪৪। *পুরুষ (সাক্ষরতা) : ৭৬.৭৬।*মহিলা (সাক্ষরতা) : ৪৯.৪৩। *গ্রাম পঞ্চায়েত : ১৯০। *আসন সংখ্যা : ২,৭৪২। *পঞ্চায়েত সমিতি : ২২।*আসন সংখ্যা : ৪৭৮। *জেলা পরিষদ : ১। *আসন সংখ্যা : ৪১। *মোট কৃষিজমি (হাজার হেক্টর) : ৬৮৮.১০। *অরণ্যাঞ্চল : ২১.৪৬%। *স্বাস্থ্য কেন্দ্রের সংখ্যা : ৬৬৭। *পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র : ২৪। *মোট সড়ক পথ (কিমি) : ১,১৮৬। *পাকা নড়কপথ : ১,১৬৪ কিমি। *কাঁচা সড়কপথ : ২২ কিমি। *পোষ্ট অফিসের সংখ্যা : ৪৮৫। *“টেলিগ্রাফ অফিসের সংখ্যা : ২।

বাঁকুড়া জেলার ইতিহাস/ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট: ভাগীরথীর পশ্চিমতীর থেকে ছোটনাগপুরের মালভূমি পর্যন্ত বিস্তৃত রাঢ় অঞ্চল। রাঢ় অঞ্চলটি ছিল বীরভূম জেলা, ভাগীরথীর পশ্চিম পারের মুর্শিদাবাদ, বর্ধমান, বাঁকুড়া, মেদিনীপুর, হাওড়া ও হুগলি জেলার কিছু অংশ। রাঢ়ের কেন্দ্রে অবস্থিত বাঁকুড়া জেলা। অতীতে এই অঞ্চলটির নাম ছিল ‘সুষ্মভূমি'। খ্রিষ্টীয় ষষ্ঠ শতকের পর ‘সুষ্ম' নামের বদলে ‘লাড়’ বা ‘রাঢ়’ নামটি প্রচলিত হয়। সাঁওতালি ভাষায় ‘লাড়’ মানে সাপ। কোল-মুন্ডা ভাষায় ‘ওড়া’ বা ‘ড়া’ শব্দের মানে বসতি। আরেকটি মতে ‘বঙ্ক’ এর (আঁকা-বাকা) অপভ্রংশ ‘বাঁকু’ থেকে এর নামের উৎপত্তি। ১৮০৫ সালে বিষ্ণুপুর সদ্য তৈরি জঙ্গলমহল জেলার সঙ্গে যুক্ত হয়। ১৮৩২ সালে বাঁকুড়ার পশ্চিম প্রান্তে ‘চুয়াড় বিদ্রোহ’ ঘটে। ১৮৩৭ সালে বিষ্ণুপুর অঞ্চল আলাদা হয়ে বাঁকুড়াকে সদর করে পশ্চিম বর্ধমান জেলা তৈরি হয়। বর্তমান বাঁকুড়া জেলার জন্ম হয় ১৮৮১ সালে। বাঁকুড়া জেলা বর্ধমান বিভাগের অন্তর্গত।

বাঁকুড়া জেলার সীমানা: উত্তরে বর্ধমান, দক্ষিণে পশ্চিম মেদিনীপুর, পূর্বে হুগলী ও বর্ধমান, পশ্চিমে পুরুলিয়া।

বাঁকুড়া জেলার ভূ-পরিচয়: জেলাটি কয়েকটি প্রাকৃতিক বিভাগে ভাগ করা যায়— ছোটোনাগপুর মালভূমির অন্তর্গত উত্তরপশ্চিমের পার্বত্য অঞ্চল (বাঁকুড়া জেলায় উল্লেখযোগ্য দু'টি পাহাড়— বিহারীনাথ ও শুশুনিয়া পাহাড় এই অঞ্চলে অবস্থিত), উঁচু-নিচু ল্যাটেরাইট উচ্চভূমি ও উপত্যকা নিয়ে জেলার মধ্যাঞ্চল ও পূর্বদিকে বিষ্ণুপুর ও সদর মহকুমার অধিকাংশ পলিগঠিত নিম্ন-গাঙ্গেয় সমভূমি। এই জঙ্গলে পিয়াশাল, সেগুন, বহেড়া, কুসুম, পলাশ, মহুয়া, ডুমুর, সজিনা, আম, জাম, কাঁঠাল, পিপুল, বাবলা ইত্যাদি গাছ আছে। আগে শালতোড় ও রায়পুর থানার নিবিড় জঙ্গলে বাঘ ঘুরে বেড়াত। এখন গ্রামের নামের সঙ্গে বাঘ শব্দটাই শুধু রয়ে গেছে। 

যেমন: বাঘনেজা, বাঘজুড়ি, বাঘডিহা, বাঘডোবা ইত্যাদি। তবে নেকড়ে, হায়না বা ভালুকের দেখা মেলে রাণিবাঁধ, শুশুনিয়া, ঝিলিমিলির জঙ্গলে। এছাড়া বুনো শুয়োর, খরগোশ, বনরুই, বাঁদর ও হনুমান রয়েছে। 

বাঁকুড়া জেলার নদনদী: বাঁকুড়া জেলার উত্তরে আছে জেলা প্রধান নদী দামোদর। দামোদরের জন্ম ও ছোটোনাগপুরের পালামৌ জেলায়। জেলার দ্বিতীয় প্রধান নদী দ্বারকেশ্বর। এর অন্য নাম ধলকিশোর বা ঢলকিশোর। এই নদীর জন্ম পুরুলিয়ায়। এই নদীই মেদিনীপুরে ঢুকে রূপনারায়ণ হয়েছে। এছাড়া রয়েছে কাঁসাই বা কংসাবতী, তার উপনদী কুমারী, তারাফেনী ইত্যাদি। দ্বারকেশ্বরের প্রধান উপনদী শিলাই বা শিলাবতী এই জেলার মধ্যে প্রায় ৫৬ কিমি অঞ্চল জুড়ে বয়ে গেছে। শিলাবতী মেদিনীপুরে গিয়ে দ্বারকেশ্বরের সঙ্গে আবার মিলিত হয়েছে।

বাঁকুড়া জেলার কৃষিকাজ: জেলায় শতকরা ৮২ জন কৃষিজীবী। চাষযোগ্য জমির পরিমাণ প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল। এর মধ্যে অধিকাংশ আবার অনুর্বর। ১৯৪৮ সালে দামোদর ভ্যালি কর্পোরেশন (ডিভিসি) ও ১৯৫৬ সালে কংসাবতী সেচপ্রকল্প শুরু হয়েছিল।

বাঁকুড়া জেলার শিল্প: বাঁকুড়াবাসীদের জীবিকা হিসাবে কুটির ও ক্ষুদ্র শিল্প বরাবরই উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করে এসেছে। ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের মধ্যে রেশম, তসর ও সুতি বয়ন প্রধান। গাঢ় লাল রঙের ‘ধূপছায়া’ শাড়ি, রেশম ও সুতি মিশ্রিত ‘খুটনি’ বাপড়, ‘ফুলম শাড়ি’ বিখ্যাত। ইদানীং বিষ্ণুপুরের ‘বালুচরি’ শাড়িও নাম করেছে। খনিজ সম্পদ এই জেলা খনিজ সম্পদে সমৃদ্ধ। শালতোড়, মেজিয়া, বড়জোড়া, গঙ্গাজলঘাটি অঞ্চলের কয়লা, থানাপাহাড়, চেরাডংরি ইত্যাদি অঞ্চলে টাংস্টেন, রানিবাঁধ থানার ঝিলিমিলিতে অভ্র, রায়পুর অঞ্চলের ক্যাওলিন বা চিনেমাটি ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য।

বাঁকুড়া জেলার দেবদেবী: পৌষ সংক্রান্তিতে বড়াম পুজো বাউরিদের প্রধান উৎসব। বাঁকুড়ার আদিবাসীরা বাংলা ভাষায় কথা বলে। উপজাতিদের মধ্যে কোড়ারা উল্লেখ্যযোগ্য। বাঁকুড়ার সবচেয়ে জনপ্রিয় দেবতা শিব। বিভিন্ন নামে জেলায় ছড়িয়ে আছে এর ক্ষেত্র। যেমন : এক্তেশ্বর, খড়্গেশ্বর, গন্ধেশ্বর, বুনোশিব, পাতালফোঁড়া ইত্যাদি। রাঢ়ে তিন দেবতার প্রাধান্য—৩ জনেরই প্রতীক শিলাখন্ড— শিবের লিঙ্গ, বিষ্ণুর শালগ্রাম ও ধর্মের সূর্যকান্ত প্রস্তর। দেবীদের মধ্যে বাঁকুড়ায় মনসা খুব প্রভাবশালী। মনসাপূজো ও ঝাপান বাঁকুড়ার অন্যতম বিশিষ্ট উৎসব।

বাঁকুড়া জেলার দর্শনীয় স্থান: বাঁকুড়া জেলার কয়েকটি দর্শনীয় স্থান হল – বিম্বুপুর, মুকুটমনিপুর, ঝিলিমিলি, শ্রী শ্রী সারদামণির জন্ম স্থান জয়রামবাটি। রামানন্দ চট্টোপাধ্যায়ের জন্ম স্থান, বাঁকুড়া ও ছাতনা বাসুলীদেবীর মন্দির ও হীরা বাঁধ।

বাঁকুড়া জেলার বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব:

১। রামানন্দ চট্টোপাধ্যায় (২৯-০৫-১৮৬৫–৩০-০৯-১৯৪৩) : বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ্ ও সাহিত্যিক ছিলেন। প্রবাসী পত্রিকার প্রকাশক ও সম্পাদক ছিলেন। তিনিই প্রথম বাংলা ভাষা ও ইংরাজি ভাষায় পত্রিকা  প্রকাশ করেন।

২। বিমল ঘোষ (১৮-০৩-১৯১০-০৭-০৩-১৯৮২) : বিখ্যাত শিশু সাহিত্যিক ছিলেন। মৌমাছি ছদ্মনামে পরিচিত। মণিমালার প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন।

৩। কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায় (১২-১০-১৯২৪–২০০০) : জন্ম সোনামুখীতে। বিখ্যাত রবীন্দ্রসঙ্গীত শিল্পী ছিলেন। ১৯৪৩ খ্রিস্টাব্দে শিক্ষয়িত্রী পদ গঠন করেন। ডাকনাম ছিল মোহর। পদ্মশ্রী, সঙ্গীত নাটক অ্যাকাদেমী, দেশিকোত্তম ও শিরোমণি পুরস্কার পেয়েছিলেন।

Bankura GK Questions| বাঁকুড়া সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর।

১। বাঁকুড়া জেলার আয়তন কত?

–৬,৮৮২ বর্গ কিমি.।

২। বাঁকুড়া জেলায় জনসংখ্যা কত?

–৩১,৯১,৮২২ জন।

৩। বাঁকুড়া জেলার জনঘনত্ব প্রতি বর্গ কিমিতে কত জন?

–৪৬৪ জন।

৪। বাঁকুড়া জেলার সীমানা উল্লেখ কর।

—উত্তরে বর্ধমান, দক্ষিণে পশ্চিম মেদিনীপুর, পূর্বে হুগলি ও বর্ধমান, পশ্চিমে পুরুলিয়া মাটি সোনামুখী।

৫। বাঁকুড়া জেলার কয়েকটি বিখ্যাত স্থানের নাম লেখ।

—বিষ্ণুপুর, মুকুটমণিপুর, ঝিলিমিলি, শ্রী শ্রী সারদামণির জন্মস্থান জয়রামবাটি, রামানন্দ চট্টোপাধ্যায়ের জন্মস্থান বাঁকুড়া ও ছাতনার বাসুলি দেবীর মন্দির ও হীরবাঁধ।

৬। বাঁকুড়া জেলার ক’টি পুরসভা রয়েছে?

—৩টি ; বাঁকুড়া, বিষ্ণুপুর ও সোনামুখী।

৭। বাঁকুড়া জেলার ক'টি গ্রাম পঞ্চায়েত রয়েছে?

—১৯০টি।

৮। ধান উৎপাদনে বাঁকুড়া জেলা পশ্চিমবঙ্গে কোন্ স্থান অধিকার করে?

—চতুর্থ স্থান।

৯। বাঁকুড়া জেলায় কয়টি কারখানা আছে?

—১৪৮টি।

১০। বাঁকুড়া জেলার কয়েকটি প্রধান শিল্পের নাম লেখ।

—স্পিনিং মিল, রেশম শিল্প, পোড়ামাটির দ্রব্য সামগ্রী তৈরি।

১১। বাঁকুড়া জেলায় ক্ষুদ্রশিল্প ক'টি আছে?

—৩৫৮টি।

১২। বাঁকুড়া জেলার দু'টি পাহাড়ের নাম লেখ।

—শুশুনিয়া ও বিহারীনাথ।

১৩। বাঁকুড়া জেলার কয়েকটি নদ-নদীর নাম লেখ। 

— নদ : দামোদর, দারকেশ্বর। নদী : কংসাবতী, গন্ধেশ্বরী ও শিলাবতী।

Bankura GK Questions| বাঁকুড়া সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর।

বাঁকুড়া সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর। প্রতিযােগিতা মূলক পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স (যেমন রেল, এস এস সি, পি এস সি, ইউ পি এস সি, স্কুল সার্ভিস কমিশন, বনদপ্তর, আর্মি, নেভি, এয়ারফোর্স ইত্যাদি পরীক্ষার। আপনার সাধারণ জ্ঞান ও কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স এর ভান্ডারকে বৃদ্ধি করার জন্য অব্যশই ফলাে করতে পারেন।

 আরো পড়ুন: পশ্চিমবঙ্গের জেলা সম্পর্কে

আপনাদের সকলকে অসংখ্য ধন্যবাদ সময় করে আমাদের এই “Today GK Quiz, – Current Affairs in Bengali | বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার (Like Railway, SSC, PSC, UPSC, School Service all Competitive exams GK in Bengali)” পােস্টটি পড়ার জন্য। এই ভাবেই –Today Gk All Exams এর পাশে থাকুন, সমস্ত বিষয়ের যেকোনো প্ৰশ্ন উত্তর জানতে এই আমাদের ওয়েবসাইট টি ফলাে করুন এবং আপনার সাধারণ জ্ঞান ও কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স এর ভান্ডারকে বৃদ্ধি করার জন্য অব্যশই ফলাে করতে পারেন, ধন্যবাদ।

Bankura Mcq Gk Bengali| Previous Questions and Answers| Like Railway, Group-c, d, UPSC, WBPSC, POLICE, Primary Tet  SSC, SBI Banking, IBPS, IAS, NTSE, CLAT, RRB, UPPSC, RPSC, GPSC,  MPSC, MPPSC, and other states civil services. Most of the students search on the internet for Bengali GK| Bankura District| Bankura Mcq Gk question in Bengali| Gk in Bangali| Gk Questions.   

বাঁকুড়া জেলার পরিচিতি| Bankura GK Questions| বাঁকুড়া সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর| Bankura district| Bankura Mcq gk question in Bengali pdf| Bankura district| Bankura gk question in Bengali 2022|West Bengal gk question in Bengali| Like Railway, Group-c, d, UPSC, WBPSC, POLICE, Primary Tet SSC, SBI Banking, IBPS, IAS, NTSE, CLAT, RRB, UPPSC, RPSC, GPSC,  MPSC, MPPSC, and other states civil services| west Bengal general knowledge| Bankura district| Bankura Mcq gk question in the Bengali language| Bankura district| Bankura Mcqgk question in Bengali 2023

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.